দ্য ওয়াল ব্যুরো: পুজোর মুখে রাস্তাঘাটে জমা জল (waterlogging) নিয়ে আতঙ্কে ভুগছেন কলকাতাবাসী। শহরে ফের জমা জলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা (electrocution death) ঘটল, এবার সরশুনার ক্ষুদিরাম পল্লীতে (Behala Sarsuna)।

এ দিন সকালে দোকানের শাটার তুলতে গিয়ে প্রাণ হারালেন সুমন্তী দেবী। বয়স ৬২ বছর। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জমা জলে দাঁড়িয়ে দোকানের দরজা খুলছিলেন তিনি। সেই সময় শাটার বিদ্যুতের সংস্পর্শে চলে আসে। বিষয়টি টের পাননি সুমন্তী দেবী, আর সেখানেই বিপত্তি। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি।

#REL

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কলকাতা আবার ডুবল, আর তার সঙ্গে ডুবে গেল আটটি প্রাণ। সোমবার রাতভর মুষলধারে বৃষ্টিতে শহর কার্যত অচল হয়ে পড়ে। ভোর থেকে বিভিন্ন জায়গায় জমা জলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত আটজনের। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন ফল বিক্রেতা, দৈনিক যাত্রী, সাধারণ পথচারী—কারও মৃত্যু হয়েছে খোলা তারে হাত লেগে, কারও আবার রাস্তার বিদ্যুতের খুঁটির সংস্পর্শে এসে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: টানা বৃষ্টিতে (Heavy Rainfall) বিপর্যস্ত শহরের ((Kolkata) বহু রাস্তা। প্রশ্ন উঠছে নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে। যদিও কলকাতার মেয়র তথা পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim) দাবি, শহরের নিকাশি ব্যবস্থা (Waterlogging) আগের চেয়ে অনেক উন্নত। এখন বৃষ্টি হলেও জল দাঁড়াচ্ছে না, অতিবৃষ্টিতেও দ্রুত জল সরছে।