দ্য ওয়াল ব্যুরো: সংখ্যা জ্যোতিষের রহস্যময় জগতে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলির মধ্যে রয়েছে মাস্টার সংখ্যা- ১১, ২২ এবং ৩৩। বিশ্বাস করা হয়, এই সংখ্যাগুলির বিশেষ কম্পন ও আধ্যাত্মিক শক্তি মানুষের জীবনকে সাধারণের চেয়েও অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। সামাজিক মাধ্যমে এবং জ্যোতিষমহলে এ নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে। কিন্তু সত্যিই কি এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে, না কি এটি নিছকই প্রাচীন বিশ্বাস?

দ্য ওয়াল ব্যুরো: সংখ্যা মানুষের জীবনের সঙ্গে কতটা গভীরভাবে যুক্ত—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মানুষের কৌতূহল চিরন্তন। প্রাচীনকাল থেকেই দুই ভিন্ন ধারার সংখ্যাতত্ত্ব—পিথাগোরিয়ান ও ক্যালডিয়ান—মানুষের ভাগ্য, ব্যক্তিত্ব ও জীবনের রহস্য উন্মোচনে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আধুনিক যুগেও অনেকে আত্ম-অনুসন্ধান বা জীবনপথের দিকনির্দেশ খুঁজতে এই বিদ্যার শরণ নেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো—কোন পদ্ধতিই বা আপনাকে বেশি সঠিক উত্তর দিতে পারে?

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বর্তমানে অসংখ্য মানুষ নিজেদের ভাগ্য জানতে এবং তা প্রভাবিত করতে সংখ্যাতত্ত্বের (Numerology) বিভিন্ন পদ্ধতির উপর নির্ভর করছেন। প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত এই বিশ্বাস আধুনিক সময়েও প্রাসঙ্গিকতা হারায়নি, বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর প্রতি মানুষ

দ্য ওয়াল ব্যুরো: জন্মতারিখ নয়, এবার সৌভাগ্য সংখ্যা নির্ধারণে আসছে এক নতুন দিশা। সাম্প্রতিক সময়ে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে বলা হচ্ছে, একজন ব্যক্তির ‘নাম’ (Name) দিয়েই নির্ধারণ করা যেতে পারে তার ব্যক্তিগত Lucky Number। এতদিন পর্যন্ত আমরা ভাগ্যসংখ্যা (Numerology Number) নির্ধারণে জন্মতারিখের (Date of Birth) উপরই নির্ভর করতাম। কিন্তু এই নতুন পদ্ধতি জন্মের তারিখ নয়, বরং নামের প্রতিটি অক্ষরের মধ্যেই খুঁজে পাচ্ছে আপনার সৌভাগ্যের সংকেত।