দ্য ওয়াল ব্যুরো: শান্তিনিকেতনে ঘুরতে গিয়ে কঙ্কালীতলার নাম শোনেননি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। বোলপুর স্টেশন থেকে প্রায় সাত-আট কিলোমিটার দূরে, কোপাই নদীর তীরে অবস্থিত এই মন্দির ঘিরে রয়েছে একাধিক পুরাণকথা আর আধ্যাত্মিক রহস্যের গাথা।

একান্নপীঠের শেষ পীঠ'। প্রচলিত কাহিনি অনুসারে, দেবী সতীর দেহখণ্ডগুলির মধ্যে এখানে পড়েছিল তাঁর কাঁখাল বা কোমর। সেই কারণেই এই স্থানটির নাম হয়েছে ‘কঙ্কালীতলা’। এই জায়গায় দেবীকে ‘দেবগর্ভ’ রূপে পূজা করা হয়। তবে আশ্চর্যের বিষয়, এখানে দেবীর কোনও বিগ্রহ নেই। মায়ের একটি ছবি দিয়েই চলে পূজা।

#REL

দ্য ওয়াল ব্যুরো: প্রাচীন ধর্ম ও শিক্ষা-সংস্কৃতির পীঠস্থান নবদ্বীপ আজও ধারণ করে আছে প্রাচীন ঐতিহ্য। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মস্থান হওয়ায় এই শহর মন্দির নগরী ও ধর্মনগরী হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। শহরের প্রতিটি অলিগলিতে ছড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক মঠ ও মন্দির, যাদের মধ্যেই একটি অনন্য স্থান দখল করে আছে এই শ্রী শ্রী হরিসভা মন্দির। এখানেই প্রতিষ্ঠিত নাটুয়া গৌর।  ১৫৯ বছরের পুরনো এই মন্দিরটি এককালে ছিল বিখ্যাত পণ্ডিত ব্রজনাথ বিদ্যারত্নের টোলবাটি। তিনিই রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভার অন্যতম পণ্ডিত ছিলেন। তবে চৈতন্য অনুরাগী নন। তাঁর ছেলে মহাপ্রভুর অনুগামী হওয়াতেও ক্ষুন্ন হয়েছিলেন তিনি। কিন্ত