অমল সরকার

অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে সোনালি খাতুন অবশেষে দেশে ফিরে এসেছেন।‌ সাকিনা বেগমের সেই সৌভাগ্য এখনও হয়নি। তিনি এখনও ঢাকার মীরপুরে এক অপরিচিতের আশ্রয় আছেন। ‌সোনালি খাতুন তাঁর ৮ বছর বয়সি পুত্রকে নিয়ে ফিরতে পারলেও ফেরা হয়নি তাঁর স্বামী এবং আরও এক প্রতিবেশীর।

আমরা আশাবাদী আমাদের আইন আমাদের সুবিচার দেবে: আইনজীবী সুপ্রতীক শ্যামল। 
 

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বাংলাদেশের জেলে আটক বীরভূমের সোনালি খাতুন (Sonali Khatun) এবং তাঁর সঙ্গী সাথীদের ভারতীয় হিসেবে চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশের আদালত (Bangladesh Court)। এই ব্যাপারে সে দেশের কোর্ট সোনালিদের আধার কার্ড এবং অন্যান্য ভারতীয় নথিপত্র যাচাই করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের আদালত ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছে সোনালিদের নিরাপদে ভারতে ফেরানোর ব্যবস্থা করতে।‌ অন্যদিকে,‌ কলকাতা হাই‌কোর্টও (Calcutta High Court) তাদের চার‌ সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরিয়ে আনতে ভারত সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিল। সেই সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ শুক্রবার। কিন্তু সোনালিদের ফেরানো

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বীরভূমের পাইকার গ্রাম যেন নিঃশ্বাস বন্ধ করে দিন গুনছে। কারণ, অন্তঃসত্ত্বা সোনালি খাতুনের (Sonali Khatun) বাংলাদেশে (Bangladesh) ‘পুশব্যাক’ ইস্যু এখন শুধু এক পরিবারের দুর্ভাগ্য নয়—রাজ্য রাজনীতিতে তীব্র আলোড়নের কেন্দ্রবিন্দু।

দুই মাস আগে দিল্লি থেকে সোনালি, তাঁর স্বামী ও শিশুপুত্রকে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ আখ্যা দিয়ে সীমান্তে ফেরত পাঠানোর অভিযোগ ওঠে। অথচ সোনালির পরিবার বীরভূমে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বসবাস করছে, এমনকি তাঁদের ভোটার, আধার কার্ডও রয়েছে।

#REL