দ্য ওয়াল ব্যুরো: বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দেশে কোনও ধরনের অস্থিরতা বরখাস্ত করবে না। সরকারের করণীয় সম্পর্কে এক্তিয়ার বহির্ভূত বক্তব্যও সহ্য করা হবে না বলে শনিবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। শনিবার পরিষদের বৈঠকে গৃহীত এই সংক্রান্ত প্রস্তাব প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: প্রধান উপদেষ্টা পদে দায়িত্ব পালন করে যাবেন মহম্মদ ইউনুস। তিনি দায়িত্ব ছাড়ছেন না।

শনিবার ঢাকায় এক বৈঠক শেষে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। অবশ্য ইউনুস নিজে মুখে কখনও পদত্যাগ করার কথা বলেননি। সেই সম্ভাবনা বা হুঁশিয়ারির কথা তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে দিয়ে বলিয়েছিলেন।

#REL

বৃহস্পতিবার রাতে নাহিদের ওই বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর ইউনিসের সহকারী ফয়েজ তৈয়ব শুক্রবার জানিয়ে দেন ইউনুস দায়িত্ব থেকে সরছেন না। শনিবার সেই বক্তব্য আরও জোরদার হল পরিকল্পনা উপদেষ্টার বক্তব্যে।।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বাংলাদেশ সরকার তাদের নৌবাহিনীর জন্য একটি যুদ্ধ জাহাজ তৈরির বরাত বাতিল করেছে। কলকাতার গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্সকে ওই জাহাজ তৈরির বরাত দিয়েছিল আগের শেখ হাসিনা সরকার। বর্তমান মহম্মদ ইউনুসরের সরকার বরাত বাতিল করে দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, দুই দেশের চলমান বৈরি সম্পর্কের জেরে এই পদক্ষেপ করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। দিন সাতেক আগে ভারত সরকার স্থল বন্দর দিয়ে তৈরি পোশাক সহ বাংলাদেশের বেশ কিছু পণ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে।

#REL

দ্য ওয়াল ব্যুরো: রবিবার বাংলাদেশে সব জেলায় পথে প্রতিবাদে শামিল হল আওয়ামী লিগ (Awami League)। গত শনিবার মহম্মদ ইউনুসের সরকার (Yunus Government) শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণার সাতদিনের মাথায় বড় প্রত্যাঘাত করল দল। ঢাকায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ, জনবহুল এলাকায় মিছিল করে আওয়ামী লিগ এবং দলের যুব ও ছাত্র সংগঠন। ১০ মে'র নিষেধাজ্ঞায় আওয়ামী লিগের সব অঙ্গ সংগঠনকেও নিষিদ্ধ করেছে ইউনুস সরকার।

শাখাওয়াত হোসেন

একটি জাতির ভাগ্য গঠনে সময় যেমন মুখ্য, তেমনি নেতৃত্বের ভূমিকাও অপরিহার্য। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এমন একটি দিন হল ১৭ মে ১৯৮১, যেদিন দীর্ঘ নির্বাসন শেষে শেখ হাসিনা বাংলার মাটিতে পা রাখেন। এই দিনটি শুধু একটি ব্যক্তির স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিন নয়; এটি একটি বিপর্যস্ত জাতির নতুন করে বাঁচার আশায় বুক বাঁধার দিন। প্রেক্ষাপট: রক্তাক্ত আগস্ট ও রাজনৈতিক অস্থিরতা।

এম নজরুল ইসলাম

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আমেরিকায় ক্লিন্টন ফাউন্ডেশনের (Clinton Foundation) সভায় মহম্মদ ইউনুস (Md Yunus) তাঁকে শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) উৎখাতের গণঅভ্যুত্থানের মাস্টারমাইন্ড বলে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। সেই ‘নায়ক’ তথা অন্তবর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমকে (Mahfuj Alam, information advisor to the Govt of Bangladesh) নিশানা করে জলের বোতল উড়ে এল রাজধানী ঢাকায়। তিনি তখন সেনা ও পুলিশ পরিবৃত। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে নিরাপত্তা আধিকারিকেরা দ্রুত সরিয়ে নেন তাঁকে। দিন দুয়েক আগের সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তোলপাড় শুরু হয়েছে বাংলাদেশে।

সুজিত রায় নন্দী

দীর্ঘ ছয় বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে বঙ্গবন্ধুকন্যা আওয়ামী লিগ সভাপতি দেশে ফিরে আসেন। ১৭ মে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর বিদেশে অবস্থান করার কারণে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান দুই বোন শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা। ১৯৮১ সালের ১৭ মে বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সেদিন ফিরেছিলেন বলেই বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

অমল সরকার

ভারতে আসছেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় (Sajib Wajed Joy, son of Sheikh Hasina, the ex PM of Bangladesh)। সরকারি সুত্রের খবর, বুধবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রক (ministry of external affairs) তাঁর ভিসার আবেদন অনুমোদন (approved Visa application) করেছে। চলতি মাসেই তিনি প্রথমে দিল্লি (Delhi) আসবেন। সেখান থেকে কলকাতায় (Kolkata) এসে আওয়ামী লিগ (Awami League) নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা। জয় আওয়ামী লিগের কোনও গুরুত্বপূর্ণ পদে নেই। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মায়ের পাশাপাশি তিনিও দলের হাল ধরবেন কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। বিএনপ

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ঢাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jagannath University) আন্দোলনরত ছাত্রদের নির্বিচারে মারধর করার অভিযোগে উত্তপ্ত রাজধানীর পরিস্থিতি। বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে ছাত্রছাত্রীদের প্রতিবাদে যোগ দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মহম্মদ রেজাউল করিম (Vice Chancellor join in protest) এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সাবিনা শরমীন-সহ বহু শিক্ষক। পড়ুয়াদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে তাঁরাও পুলিশি নির্যাতনের (Police torture) প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। গোটা এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ ও সেনা।