দ্য ওয়াল ব্যুরো: অতিসম্প্রতি ডি গুকেশের খেলার শৈলী নিয়ে নজরটানা কথা বলেছেন প্রাক্তন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ও কিংবদন্তি দাবাড়ু গ্যারি কাসপারভ। তাঁর চোখে, বছর উনিশের দক্ষিণ ভারতীয় খেলোয়াড়ের চালের ধরন অনেকটা কম্পিউটারের মতো! যুদ্ধ শেষ হওয়ার আগে পর্যন্ত গুকেশ লড়ে যান। মনঃসংযোগে সামান্যতম ঘাটতি থেকে পালটা থাবা বসান, লড়াইয়ে প্রত্যাবর্তন করেন!
দ্য ওয়াল ব্যুরো: দাবার যা কিছু সমৃদ্ধি, বিকাশ—সব দক্ষিণে। উত্তর ভারত প্রচ্ছায়ায় ঢাকা।ভারতের দাবা সংস্কৃতি নিয়ে সম্প্রতি মুখ খুলেছেন বন্তিকা আগরওয়াল। গত বছর চেজ অলিম্পিয়াডে জোড়া সোনার মেডেলজয়ী তরুণী দাবাড়ু। পেয়েছেন অর্জুন পদকের শিরোপাও। বছর তেইশের বন্তিকা সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে দাবা নিয়ে সাধারণ মানুষদের উন্মাদনা ও নতুন প্রজন্মের খেলোয়াড়দের নিয়ে বলতে গিয়ে দেশের দুই বৃত্তের আড়াআড়ি বিভাজন নিয়ে মন্তব্য করেন।
প্রথম গল্পটা সকলের জানা। নরওয়ে দাবা প্রতিযোগিতায় ম্যাগনাস কার্লসেনকে অপ্রত্যাশিত কায়দায় কিস্তিমাত করলেন ডি গুকেশ। তারপর পরাজয় মেনে নিতে না পারা দুনিয়ার এক নম্বর দাবাড়ু, যিনি ক্লাসিক্যাল চেজে কার্যত ‘অপরাজেয়’, বিজয়ী প্রতিপক্ষের সঙ্গে হাল্কা করমর্দন করেই ‘ওহ মাই গড’ বলে টেবিল চাপড়ে উঠে গেলেন। ছিটকে মাটিতে গড়াল খানকয়েক গুটি। গুকেশও যেন এই জয় বিশ্বাস করতে পারছেন না! মুখে হাত দিয়ে শুরু করলেন পায়চারি।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: নিজের দেশেই ভারতীয় দাবাড়ুর হাতে বধ হলেন পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ম্যাগানাস কার্লসেন। রবিবার নরওয়ে দাবার ষষ্ঠ রাউন্ডে ক্লাসিক্যাল ম্যাচে (Round 6