দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভারতীয় বংশোদ্ভূত কেরলের নার্স নিমিশা প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড রদ করা হয়েছে বলে যে খবর ছড়িয়েছিল, সেই দাবি মঙ্গলবার বাতিল করে দিল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। ইয়েমেনে ২০১৭ সালের খুনের দায়ে নিমিশাকে সে দেশের আদালত মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেয়। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ২০১৭ সালের ইয়েমেনে খুনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত কেরলের নার্স নিমিশা প্রিয়ার (Nimisha Priya) মৃত্যুদণ্ড (death sentence) বাতিল করেছে ইয়েমেন (Yemen) সরকার— এমনটাই জানিয়েছে ভারতের গ্র্যান্ড মুফতি কান্থাপুরম এপি আবুবকর মুসলিয়ারের দফতর।

এই ঘোষণা আসে কয়েক মাসব্যাপী কূটনৈতিক আলোচনার পর, যখন ইয়েমেনের রাজধানী সানায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে মৃত্যুদণ্ড স্থগিতের সিদ্ধান্তকে বদলে পুরোপুরি বাতিল করার রায় নেওয়া হয়।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: মায়ের মৃত্যুদণ্ডের (Death Row) আদেশ যেন কার্যকর না হয়! এই আবেদন নিয়েই ইয়েমেনে পৌঁছেছে ১৩ বছরের মিশেল। বন্দি ভারতীয় নার্স নিমিশা প্রিয়ার (Nimisha Priya) মেয়ে সে।

এক দশকেরও বেশি সময় ধরে মাকে চোখে দেখেনি মিশেল। তার মধ্যেই খবর এসেছে মায়ের মৃত্যুদণ্ডের। তাই নিজের মাকে ফিরিয়ে আনতে নিজেই কার্যত উদ্যোগ নিল ছোট্ট মেয়েটি। করল সবচেয়ে করুণ আকুতি — 'আই লাভ মাই মাম্মি, দয়া করে আমার মাকে ফিরিয়ে দিন।'

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ইয়েমেনে (Yemen) প্রবাসী ভারতীয় নার্স নিমিশা প্রিয়ার (Indian Nurse Nimisha Priya) মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার কথা বুধবার। তবে ঠিক ২৪ ঘণ্টা আগেই তা স্থগিত করে দিল স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। এখনই ফাঁসি (Execution) হচ্ছে না নিমিশার। অর্থাৎ সাময়িক স্বস্তি পেলেন তিনি এবং তাঁর পরিবার।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ইয়েমেনে প্রবাসী ভারতীয় নার্স নিমিশা প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড (execution of Nimisha Priya an Indian nurse of Yemen) রদের সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। সোমবার সুপ্রিম কোর্টে (supreme court) বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চে একথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

কেন্দ্রের তরফে অ্যাটর্নি জেনারেল জানিয়েছেন, সব ধরনের কূটনৈতিক চ্যানেল ব্যবহার করা হয়েছে। ইয়েমেন প্রশাসন ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। এখন নিহতের পরিবারকে টাকা দিয়ে মৃত্যুদণ্ড এড়ানোর শেষ চেষ্টা করা যেতে পারে। তবে সেটা নির্ভর করবে ইয়েমেনের নিহতের পরিবার তাতে সায় দেবে কিনা তার উপর।

#REL

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ইয়েমেনি নাগরিককে (Citizen of Yemen) হত্যার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত কেরলের নার্স নিমিশা প্রিয়াকে (Nimisha Priya) আগামী ১৬ জুলাই ফাঁসিতে (Capital Punishment) ঝোলানো হবে। ভারতের বিদেশ মন্ত্রক বারবার কূটনৈতিক স্তরে হস্তক্ষেপ করে নিমিশার ফাঁসি রদের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু ইয়েমেনের আইনি প্রক্রিয়ায় কোনও রকম ছাড় পাওয়া যায়নি। তাহলে কি নিমিশাকে বাঁচানোর আর কোনও আশা নেই?

দ্য ওয়াল ব্যুরো: শেষ রক্ষা আর হল না। ইয়েমেনে ব্যবসায়িক অংশীদার তথা এক ইয়েমেনি নাগরিককে হত্যার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত কেরলের নার্স নিমিশা প্রিয়াকে আগামী ১৬ জুলাই ফাঁসিতে ঝোলানো হবে। প্রায় এক দশক ধরে চলা এই আইনি লড়াই, কূটনৈতিক চেষ্টা—সবই ব্যর্থ হয়েছে। শেষ আশাটুকুও আর রইল না।

কেরলের পালাক্কড় জেলার বাসিন্দা নিমিশা পেশায় একজন নার্স। স্বামী টমি থমাস ও কন্যাকে নিয়ে তিনি ২০০৮ সাল থেকে ইয়েমেনে থাকতেন। সেখানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে কাজ করতেন তিনি। ২০১৪ সালে স্বামী ও কন্যা ফিরে এলেও, নিজের ক্লিনিক খোলার স্বপ্ন নিয়ে ইয়েমেনে থেকে যান নিমিশা।

#REL