দ্য ওয়াল ব্যুরো : জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে মহাজাগতিক পরিমণ্ডল সাক্ষী হতে চলেছে এক বিরল ও শুভ গ্রহ-সংযোগের। গ্রহরাজ বৃহস্পতি এবং শুক্রের মধ্যে তৈরি হচ্ছে এক বিশেষ কেন্দ্র দৃষ্টি যোগ, যা ভারতের বহু মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বর্তমান সময়ে বহু দম্পতি তাঁদের সম্পর্কের স্থায়িত্ব নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভোগেন—প্রেম টিকবে, নাকি শেষমেশ ভেঙে যাবে? প্রশ্নটা সহজ নয়। তবে জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, এর পেছনে চন্দ্র রাশিরও এক অদ্ভুত ভূমিকা থাকতে পারে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: প্রেমের সম্পর্কে চন্দ্র রাশির জটিল প্রভাব নিয়ে এখন সর্বত্র জোর আলোচনা চলছে। যখন দুটি মন এক হয়, তখন কি সত্যিই তাদের চন্দ্র রাশির অসামঞ্জস্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে? এই প্রশ্ন আজকের তরুণ-তরুণীদের মনে ক্রমেই গভীরতর হচ্ছে। কারণ, জ্যোতিষশাস্ত্র মতে চন্দ্র রাশির অমিল অনেক সময় প্রেমের সম্পর্কে ভাঙন বা মানসিক দূরত্বের কারণ হতে পারে। বর্তমানে বহু দম্পতি তাদের সম্পর্কের স্থায়িত্ব নিয়ে উদ্বিগ্ন, যা অনেক ক্ষেত্রে চন্দ্রের প্রভাবে সৃষ্ট অস্থিরতার ফল বলে ধরা হচ্ছে। তাহলে কি আপনার সম্পর্কও সেই জ্যোতিষীয় সংকটে পড়তে চলেছে?

দ্য ওয়াল ব্যুরো: প্রেমের সম্পর্কে চন্দ্র রাশির (Moon Sign) গভীর প্রভাবের কথা জ্যোতিষশাস্ত্রে বহু পুরনো। তবে ২০২৫ সালের শেষ দিকে এই প্রভাব এক নতুন ও জটিল মাত্রা নিতে চলেছে, যা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে প্রেমিক-প্রেমিকা যুগলদের মধ্যে। জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী মাসগুলিতে চন্দ্রের অবস্থান বিবাহিত ও প্রেমঘটিত সম্পর্কে অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন আনতে পারে। বিশেষ করে কিছু রাশির জাতক-জাতিকার জীবনে এই প্রভাব সরাসরি পড়বে, যা সম্পর্কের টানাপোড়েন থেকে শুরু করে নতুন প্রেমের ইঙ্গিতও দিতে পারে। বছর শেষের এই সময়ে, যখন সম্পর্কগুলো আরও দৃঢ় হওয়ার কথা, ঠিক তখনই চন্দ্রের

 দ্য ওয়াল ব্যুরো: প্রেম জীবনে ওঠাপড়া সকলেরই থাকে, তবে জ্যোতিষশাস্ত্র মতে চন্দ্র রাশির প্রভাব সেই সম্পর্কগুলিকে অনেক সময়েই অন্য পথে ঘুরিয়ে দেয়। ২০২৫ সালের শেষ লগ্নে এসে এই প্রভাব আরও জটিল হয়ে উঠছে, যা বহু যুগলের মনে তৈরি করছে নানা প্রশ্ন ও উদ্বেগ। বিশেষজ্ঞদের মতে, বছরের এই শেষ পর্যায়ে চন্দ্রের গতি ও গ্রহের অবস্থান প্রেম-সম্পর্কের গতিপথে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। বিশেষত, যারা দীর্ঘদিন ধরে সম্পর্কে আছেন বা নতুন সম্পর্কে পা রাখতে চলেছেন, তাদের জন্য এই সময়টি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বর্তমান সময়ে প্রেম ও সম্পর্কের জটিলতা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। নতুন প্রজন্মের মধ্যে সম্পর্ক গড়ার স্বাধীনতা যেমন এসেছে, তেমনই অবিশ্বাস, মানসিক দূরত্ব এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাবও বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শুধুমাত্র জন্মছক মেলানোই যথেষ্ট নয়। ভারতীয় সমাজে দীর্ঘদিন ধরে বিবাহের আগে কোষ্ঠী মিলনের প্রচলন থাকলেও এখন আরও সূক্ষ্মভাবে মানসিক ও আত্মিক সংযোগ বোঝার জন্য জ্যোতিষশাস্ত্রের এক নতুন দিক, সিনাস্ট্রি চার্ট নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো : প্রেম-সম্পর্কে কি নতুন জটিলতা আসছে? জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে—২০২৫ সালের শেষভাগ প্রেমজীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে চলেছে। চন্দ্রের অবস্থান এবং তার গতিবিধি আপনার সম্পর্ককে নতুন মোড় দিতে পারে; কখনও তা সুখের, আবার কখনও পরীক্ষার কারণ হতে পারে। যারা সম্পর্কেই আছেন বা নতুন সম্পর্কে জড়াতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য এই সময়টি অত্যন্ত ভাবাবেগপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ। জ্যোতিষীরা আগামী কয়েক মাসে প্রেমজীবনের সম্ভাব্য পরিবর্তন নিয়ে সতর্ক ও বিস্তারিত ভবিষ্যদ্বাণী করছেন।

চন্দ্র এবং মনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক

দ্য ওয়াল ব্যুরো: জ্যোতিষীরা সতর্ক করছেন, ২০২৫ সালের শেষভাগে প্রেম ও সম্পর্কে বড় ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে। চন্দ্র রাশির প্রভাবে মানুষের আবেগ ও বোঝাপড়া গভীর চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আবেগের টানাপোড়েন, মতবিরোধ, এমনকি বিচ্ছেদও ঘটতে পারে বহু সম্পর্কে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: সেপ্টেম্বর মাসে প্রেমজীবনে পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে। জ্যোতিষীদের (Astrology) মতে, চন্দ্র রাশির গতি এই সময় মানুষের আবেগ এবং অন্তর্গত সম্পর্ককে গভীরভাবে প্রভাবিত করবে। অনেকের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে, আবার কারওর জন্য নতুন চ্যালেঞ্জও হাজির হতে পারে। গ্রহগুলোর চলাচল পুরো মাস জুড়ে প্রেমজীবনে (Love astrology) নানা রকম অপ্রত্যাশিত উপাদান এনে দিতে পারে, তাই সম্পর্কের ক্ষেত্রে সতর্কতা ও খোলামেলা আলাপ উভয়ই জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

চন্দ্র রাশির গুরুত্ব

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিরল এক মহাজাগতিক মিলনের সাক্ষী হতে চলেছি আমরা, শুক্র ও বৃহস্পতির শক্তিশালী যোগ তৈরি হচ্ছে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, এই গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ প্রেম, উষ্ণতা ও সৃজনশীলতায় এক অভাবনীয় জোয়ার নিয়ে এসেছে। বর্তমান সময়ে এই মহাযুগল মানবজীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে—যা একদিকে যেমন ব্যক্তিগত সম্পর্ককে করে তুলছে দৃঢ় ও হৃদ্যতাপূর্ণ, অন্যদিকে উন্মোচন করছে সৃষ্টিশীলতার এক নতুন দিগন্ত।

দুই গুরুর মিলন: জ্যোতিষশাস্ত্রের চোখে