দ্য ওয়াল ব্যুরো: আর কিছুক্ষণ পরেই শুরু হবে লর্ডসের পঞ্চম দিনের খেলা। ভারতের জিততে চাই ১৩৫ রান আর ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছয় উইকেট। তবে ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট সিরিজের তৃতীয় ম্যাচের চতুর্থ দিন লর্ডসের (England vs India, Third Test Lords
দ্য ওয়াল ব্যুরো: তৃতীয় দিনে ভারত যখন ইংল্যান্ডের সমসংখ্যক ৩৮৭ রান তুলে অল আউট হল, তখন ম্যাচটা পঞ্চাশ-পঞ্চাশ ছিল।
হিসেবটা চতুর্থ দিনের শেষেও বদলাল না। এখনও যে কেউ লর্ডস টেস্ট জিতে নিতে পারে। পঞ্চম দিনে ভারতের সামনে টার্গেট ১৩৫। অন্যদিকে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছ’উইকেট। শেষ দিন, চূড়ান্ত অঙ্ক। নাটকের পালা গুটবে আজই। অন্তিম ফলাফল টিম ইন্ডিয়ার জন্য ট্র্যাজেডিঘন পরাজয় নাকি মহাকাব্যিক জয়—কোনটা বয়ে আনবে, তার আন্দাজ মিলবে দিনের প্রথম সেশনে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: লর্ডস টেস্টের তৃতীয় দিনে (Eng vs Ind Test) নায়ক হয়ে উঠতে পারতেন ঋষভ পন্থ। আঙুলে চোটের কারণে তিনি দ্বিতীয় দিন উইকেটরক্ষকের দায়িত্ব পালন করতে পারেননি। এরপর প্রশ্ন উঠে যায় পন্থ কি পারবেন ব্যাট করতে? পারলেন পন্থ। আঙুলে চোট নিয়েই দ্বিতীয় দিন ব্যাক করতে নেমেছিলেন তিনি।
ভারতের প্রথম ইনিংসের শুরুতেই পরপর আউট হয়ে যান জশশ্রী জয়সওয়াল, শুভমান গিল, করুণ নায়াররা। এরপর লোকেশন রাহুল ঋষভকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস মেরামতির দায়িত্ব নেন। দ্বিতীয় দিন অপরাজিত অবস্থায় মাঠ ছেড়েছিলেন দু'জনেই।
ঋষভ পন্থের তুলনা একমাত্র ঋষভ পন্থের সঙ্গেই হতে পারে। তিনি নিজেই নিজের মানদণ্ড গড়েছেন। ঋষভ আর ক্রিকেটের নতুন কোনও মুখ নন, যাঁকে অন্য কোনও প্রাক্তন উইকেটরক্ষকের সঙ্গে তুলনা করতে হবে। শুধু উইকেটকিপার হিসেবে নয়, ব্যাটসম্যান হিসেবেও নিজের জায়গা পাকা করেছেন। আর তাই অহেতুক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট কিংবা অন্য কাউকে আলোচনার আনার দরকার নেই! এই ভাষাতেই ভারতের উইকেটকিপারকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার রবিচন্দ্র অশ্বিন।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বুধবার থেকে শুরু হচ্ছে ইংল্যান্ড-ভারত চলতি টেস্ট সিরিজের (England-India Test Series) দ্বিতীয় টেস্ট। লিডসে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্টে হেরে ০-১ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়েছে টিম ইন্
দ্য ওয়াল ব্যুরো: তিন বছর আগে হাড়কাঁপানো শীতের রাতে যখন ঋষভ পন্থকে মারাত্মক জখম অবস্থায় মুম্বইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়, তখন দায়িত্বে থাকা চিকিৎসককে তাঁর প্রথম প্রশ্নই ছিল, ‘আমি কি আবার খেলতে পারব?’
একটা দুর্ঘটনা, ‘মর্মান্তিক’ বিশেষণটা জুড়লেও যার প্রাবল্য ঠিকমতো বোঝানো অসম্ভব, প্রাণে বাঁচবেন কি না ঠিক নেই, প্রাণে বাঁচলেও হাঁটতে পারবেন কি না অনিশ্চিত—সেই পরিস্থিতিতে খেলতে পারা-না পারা ঋষভের কাছে জীবনমরণের সমস্যার চেয়েও জোরালো ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দেখা দেয়।
তিন বছর আগে হাড়কাঁপানো শীতের রাতে যখন ঋষভ পন্থকে মারাত্মক জখম অবস্থায় মুম্বইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়, তখন দায়িত্বে থাকা চিকিৎসককে তাঁর প্রথম প্রশ্নই ছিল, ‘আমি কি আবার খেলতে পারব?’
একটা দুর্ঘটনা, ‘মর্মান্তিক’ বিশেষণটা জুড়লেও যার প্রাবল্য ঠিকমতো বোঝানো অসম্ভব, প্রাণে বাঁচবেন কি না ঠিক নেই, প্রাণে বাঁচলেও হাঁটতে পারবেন কি না অনিশ্চিত—সেই পরিস্থিতিতে খেলতে পারা-না পারা ঋষভের কাছে জীবনমরণের সমস্যার চেয়েও জোরালো ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দেখা দেয়।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ‘সবাই নিজেকে দেখানোর জন্য কাজ করে। আমি পরিশ্রম করি আড়ালে থাকতে!’
পাঁচ বছর আগে দুনিয়া যখন অন্তরীণ, লকডাউন চলছে, কোভিডের থাবা ক্রমশ প্রশস্ত হচ্ছে, তখন নিজের হোয়াটসঅ্যাপে এমনই ‘স্টেটাস’ দিয়েছিলেন ঋষভ পন্থ। ঘরবন্দি, কবে বাইরে বেরোবেন তার ঠিক নেই। জাতীয় দলে ঠাঁই পাওয়া নিয়েও অনিশ্চয়তা। ততদিনে টিমের বাইরে।