দ্য ওয়াল ব্যুরো: কাল রাতে জিততে হত স্কটল্যান্ডকে। তিন পয়েন্ট হাতে এলেই মুঠোয় ২৮ বছর বাদে বিশ্বকাপে নামার হাতছানি৷ সামনে শক্তিশালী ডেনমার্ক। কাজটা অসম্ভব না হলেও নিদারুণ কঠিন। কিন্তু চ্যালেঞ্জকে সাদরে গ্রহণ করতেই যেন মাঠে নেমেছিলেন একদা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বাতিল মিডফিল্ডার, এখন নাপোলির নয়নের মণি স্কট ম্যাকটমিনে! ডান দিক থেকে ভেসে আসা মাঝারি মানের ক্রসকে হেড দিয়ে কিংবা বুকে ধরে অ্যাসিস্ট বাড়ানোর বদলে নিজেই হয়ে উঠলেন মুহূর্তের নিয়ন্তা! একেবারে ভোজবাজি দেখানোর স্টাইলে পালটি খেলেন। মাথা নীচে, পা উপরে। ফুটবলের পরিভাষায় ওভারহেড কিক। কেউ বলেন বাইসাইকেল কিক!

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ক্লাব আগে? না দেশ?

প্রশ্নটা নতুন নয়। ব্যস্ত লিগের সূচির মধ্যে আন্তর্জাতিক ম্যাচ থাকলেই দড়ি টানাটানির চক্কর ঘনিয়ে ওঠে। জাতীয় দলের শিবিরে যোগ দেওয়ামাত্র কোচ ভুরু কোঁচকান। সাংবাদিক বৈঠকে ক্ষোভ উগরে দেন এই বলে, ক্লাবের দায়িত্ব রয়েছেন যে ম্যানেজার, তিনি গাধার মতো খাটিয়েছেন ওই খেলোয়াড়কে। সোনার রাজহাঁস ভেবে প্রাণান্ত পরিশ্রম করিয়েছেন। রেহাই মেলেনি। ফলে ফিটনেস লেভেল এখন তলানিতে!

আবার দেশের দায়িত্ব ছেড়ে ফুটবলার ক্লাব ক্যাম্পে ফিরলে পালটা রাগ দেখান অন্য শিবিরের কোচ। কেন ক্লান্ত খেলোয়াড়কে মাঠে নামালেন তিনি? বিধ্বস্ত জেনেও খেলালেন পাক্কা ৯০ মিনিট?