গার্গী দাস
হঠাৎ জ্বর, শরীরে অস্বস্তি, ৩-৪ দিন পর থেকে পা ফুলে যাচ্ছে। টেস্ট করে দেখা গেল, কিডনি খারাপ, দুটিই। ৩৫ বছরের যুবক, বাড়িতে একটা বাচ্চা, শুরু হল ডায়ালিসিস। বাঁচানো গেল না শেষ পর্যন্ত। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে কলেজের একটি ছেলে, হঠাৎ জ্বর, কলেজ বন্ধ, পড়াশোনাও। এক্ষেত্রেও পা ফোলা শুরু ওই ৩-৪ দিনের মাথাতেই। ধরা পড়ল কিডনির সমস্যা। কলকাতা, দিল্লি, ভেলোর ঘুরে কলকাতায় হল কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট। স্বাভাবিক জীবন শুরু হল, পড়াশোনা শেষে চাকরিতে যোগ দিলেন যুবক কিন্তু শেষরক্ষা হল না। ৩-৪ বছর হঠাৎ সব শেষ। কেউ কেউ আবার সুস্থও হয়ে ওঠেন। এমন উদাহরণও মিলবে।