দ্য ওয়াল ব্যুরো: ৪ মার্চ, ২০২৫। চ্যাম্পিয়ন ট্রফির (Champions Trophy) সেমিফাইনাল, দুবাইয়ের ময়দান। মুখোমুখি ভারত-অস্ট্রেলিয়া (India vs Australia)। বাউন্ডারির ধারে দাঁড়িয়ে ফিল্ডিং করছিলেন মহম্মদ সামি (Mohammed Shami)। প্রবল গরম থেকে রেহাই পেতে বারকয়েক এনার্জি ড্রিঙ্ক খান (Energy Drink)। ক্যামেরায় সেই দৃশ্য ধরা পড়ে। আর তারপর সমাজমাধ্যমের একাংশ রে রে করে ওঠে (Mohammed Shami Energy Drink Controversy)। কী করে রমজানের মাসে এভাবে নিয়মভঙ্গ করলেন সামি? রাখলেন না রোজা?—প্রশ্ন তোলেন অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের সভাপতি মৌলানা শাহাবুদ্দিন। সুরে সুর মেলান আরও অনেকে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: কেরিয়ারে কোনও দিন তাঁকে বিতর্কিত মন্তব্য করতে শোনা যায়নি। বঞ্চনা আর বৈষম্যের জবাব দিয়েছেন ব্যাট হাতে। না নির্বাচক, না বোর্ড, না সতীর্থ অধিনায়ক, না কোচ—কারও বিরুদ্ধে কোনওদিন সামান্যতম বিষোদ্গার করেননি চেতেশ্বর পূজারা (Cheteshwar Pujara)। রবিবার আপাত-জৌলুসহীন ঠাটে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর (Cheteshwar Pujara Retirement) পরও ক্ষোভ নয়, অসন্তোষ নয়, অপ্রাপ্তি কিংবা তিলার্ধ অতৃপ্তি নয়, তাঁর গলায় শোনা গিয়েছে ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতার সুর।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: সমস্ত আশঙ্কা দূর করে সবুজ সংকেত দিয়ে দিয়েছে মোদী সরকার। এশিয়া কাপে (Asia Cup 2025) পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মাঠে নামছে টিম ইন্ডয়া (India vs Pakistan)। এটা একরকম চূড়ান্ত। ১৪ সেপ্টেম্বর দুবাইয়ে (Dubai) মুখোমুখি হতে চলেছে দুই দেশে। আসন্ন টুর্নামেন্টের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত লড়াই।
শুরু থেকেই গুঞ্জন ছিল জোরালো—ভারত আদৌ খেলবে তো? এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের অবস্থান স্পষ্ট: দ্বিপাক্ষিক সিরিজ নয়; তবে বহুদেশীয় টুর্নামেন্টে নামতে হবে। ফলে এই ম্যাচ ঘিরে জমছে আবেগ, ছড়াচ্ছে উৎকণ্ঠা, বাকযুদ্ধও অল্পবিস্তর শুরু হয়ে গিয়েছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভারত-পাকিস্তান লড়াই (India vs Pakistan) মানেই টানটান লড়াই, হাড্ডাহাড্ডি প্রতিযোগিতা। কে কাকে হারাবে, সেটা আগাম বলা মুশকিল। সামনের মাসেই যুযুধান দুই দেশ। মঞ্চ: এশিয়া কাপ (Asia Cup)। ফর্ম্যাট: টি-২০। কিন্তু সেই দ্বৈরথ শুরু হওয়ার আগেই আগুন ঝরল হ্যারিস রউফের (Haris Rauf) গলায়। পাকিস্তানি পেসার জোর গলায় দাবি জানালেন, টুর্নামেন্টে গ্রুপ স্তর ও নক আউট মিলিয়ে ভারতীয় দল (Team India) যদি সামনে পড়ে, তাহলে দু’বারই তাদের পরাস্ত করবেন।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভারতীয় ক্রিকেটে অরণ্যের প্রাচীন প্রবাদ: ‘রঞ্জি ট্রফি তৈরি করে। দলীপ ট্রফি বলে দেয়, আপনি জাতীয় দলের জন্য প্রস্তুত কি না!’
লোকজ প্রবাদে খানিক অতিরেক মিশে থাকে। কিন্তু উপরের বক্তব্যে তিলার্ধ অতিরঞ্জন নেই। রঞ্জি তার স্বমহিমায় আসীন। ঐতিহাসিকতা, প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও যোগ্যতাপ্রমাণের মঞ্চ হিসেবে এর গরিমা কোনও দিন ম্লান হবে না।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন করে আলোচনায় ফিটনেস মাপকাঠি—‘ব্রঙ্কো টেস্ট’ (Bronco Test)। সাধারণত রাগবিতে প্রচলিত এই কষ্টকর পরীক্ষাই এখন টিম ইন্ডিয়ার খেলোয়াড়দের সামনে দলে জায়গা পাওয়ার ক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ। খাতায়-কলমে উদ্দেশ্য দলের সামগ্রিক ফিটনেসের উন্নতিসাধন হলেও তাতেই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন মনোজ তিওয়ারি। প্রাক্তন ক্রিকেটারের আশঙ্কা: এতে কপাল পুড়তে পারে রোহিত শর্মার (Rohit Sharma)। তাঁর জোরালো দাবি: এই টেস্ট আসলে জাতীয় ওয়ান ডে টিমের বর্তমান অধিনায়ককে সাতাশের বিশ্বকাপ থেকে বাদ দেওয়ার পরিকল্পিত হাতিয়ার!
দ্য ওয়াল ব্যুরো: অভিধা আর লক্ষণার চাইতে ব্যঞ্জনার জোর এখানেই যে, ব্যঞ্জনায় সবকিছু খোলাখুলি বলার দরকার হয় না। একটু আকার, সামান্য ইঙ্গিতই যথেষ্ট… ‘বুঝ লোক যে জান সন্ধান।’… যাঁর বোঝার তিনি ঠিক সবকিছু বুঝে ফেলেন!