দ্য ওয়াল ব্যুরো: দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতে মুখে হাসি ফিরেছে গৌতম গম্ভীরের (Gautam Gambhir)। আর তাই বিশাখাপত্তনমে ম্যাচের পর প্রেস কনফারেন্সে গিয়ে টিম ইন্ডিয়ার হেডকোচ আর রাখঢাক করলেন না। সরাসরি আক্রমণ শানালেন এক আইপিএল টিমের মালিকের দিকে, যিনি ভারতের টেস্ট দলের জন্য ‘স্প্লিট কোচিংইয়ে’র পরামর্শ দিয়েছিলেন। নাম না করলেও স্পষ্ট ইঙ্গিত—নিশানায় দিল্লি ক্যাপিটালসের সিইও পার্থ জিন্দল।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাঁচিতে ৩৪৯, রায়পুরে ৩৫৯—দুই ম্যাচেই টিম ইন্ডিয়ার টপ অর্ডার রানের পাহাড় তুলেছে। কিন্তু শেষ দিকে? একই ছবি। ইনিংসের গতি কমে যাচ্ছে, দম ধরে রাখা যাচ্ছে না আর দক্ষিণ আফ্রিকা সহজেই ম্যাচে ফিরে আসছে।

ভারতের সীমিত ওভারের ক্রিকেটে এটা নতুন নয়। বহুদিন ধরেই শেষ ১০ ওভারের (death overs) সমস্যা দেখা দিচ্ছে। হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik Pandya) নেই, অক্ষর প্যাটেল (Axar Patel) বিশ্রামে, ওয়াশিংটন সুন্দর (Washington Sundar) ও রবীন্দ্র জাডেজা (Ravindra Jadeja) ছন্দহীন—ফলে ‘ফিনিশার’শব্দটাই যেন খেই হারিয়েছে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ইংল্যান্ড সফরে ভারতীয় দলের সবচেয়ে ইন ফর্ম খেলোয়াড়। শুভমান ব্যাট হাতে দুরন্ত ছন্দে ছিলেন ঠিকই। কিন্তু সিরাজ যদি পাঁচখানা টেস্টে প্রায় একই ধারাবাহিকতা না দেখাতেন, টিম ইন্ডিয়া যে সিরিজ ড্র করে দেশে ফিরত না—একথা নিশ্চিতভাবে বলা যায়!

দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাঁচি–রায়পুর মিলিয়ে দু’ম্যাচে দু’দুটি সেঞ্চুরি। বয়স ৩৭ পেরোলেও ব্যাটে ছন্দ, চোখে ক্ষিদে, শরীরে আগ্রাসন—সবকিছু মিলিয়ে বিরাট কোহলি (Virat Kohli) আবার সেই পুরনো ছন্দে। আর তার সঙ্গেই ফিরেছে বহুচর্চিত প্রশ্ন—তিনি কি পারবেন, সত্যিই কি পারবেন শততম সেঞ্চুরির মাইলস্টোন ছুঁতে?

কিছুদিন আগে পর্যন্ত এই সওয়ালে মিশে থাকত নস্টালজিয়া আর আবেগ। সম্ভব-অসম্ভবের ঊর্ধ্বে উঠে বিরাটের অনুরাগীরা চাইছিলেন শুধু তাঁদের প্রিয় তারকাকে খেলতে দেখতে। কিন্তু রাঁচি আর রায়পুরের সেঞ্চুরির পর সমীকরণটা বদলে গেছে। আবার মনে হচ্ছে—কোনও কিছুই অসম্ভব নয়। কঠিন, খুব কঠিন… কিন্তু অসম্ভব নয়।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: হার্দিক পাণ্ডিয়া (Hardik Pandya) ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরতেই জন-উন্মাদনা। আর তার ফলে দর্শকদের এমন ঢল নামল, যে শেষ পর্যন্ত বদলাতে হল সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির (SMAT) ময়দান!

দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাঁচির ১৭ রানের জয় যে ভারতকে ভরসা দেবে, তা-ই মনে করেছিলেন বিশেষজ্ঞদের বড় অংশ। কিন্তু রায়পুরে ৩৫৯ তুলেও দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে সহজে হার—এটা শুধু ভুল টস বা ‘ডিউ ফ্যাক্টর’-এর গল্প নয়। ওয়ানডে ফরম্যাটেও ভারতের পুরনো রোগ ফের মাথা তুলেছে। শেষের ওভারে ‘ফিনিশিং’-এর ঘাটতি, মাঝ ও শেষ পর্যায়ে গতি ধরে রাখতে না পারা আর বোলারদের হাতে

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বুধবার ভারত–দক্ষিণ আফ্রিকার (Ind vs SA) দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ঐতিহাসিক রান তাড়া কানায় কানায় পূর্ণ রায়পুর স্টেডিয়াম। ৩৫৯ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করে ৪ উইকেটে ম্যাচ জিতে সিরিজ ১-১ করে দিল প্রোটিয়ারা। জয়ের নায়ক অধিনায়ক আইডেন মার্করাম (১১০), সঙ্গে ঝড়ো হাফসেঞ্চুরি ম্যাথিউ ব্রিটস্কে ও ডিউয়াল্ড ব্রেভিসের।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিকল্প শিরোনাম হতেই পারত ‘মার্সেডিজ দিয়ে হালচাষ চলে না!' উপমার কেন্দ্রে একজন। তিনি নায়ক৷ বিতর্কিত৷ আপাতত শিরোনামে, চর্চায়। কেন্দ্রে একটি দৃঢ় অবস্থান (যা আপাতত একটু নরম হয়েছে)—তিনি বিশ্বকাপের যোগ্যতা প্রমাণে ঘরোয়া ক্রিকেটে নামবেন না। রাঁচি ম্যাচের শেষে জানিয়েছিলেন কারণ—কেরিয়ারে এত অর্জন, এত সাফল্যের পর কেঁচেগণ্ডূষ নির

দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাঁচিতে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে বুঝিয়েছিলেন ছন্দে রয়েছেন। রায়পুরে দু’নম্বর শতরানের পর (Virat Kohli Century) নিজের ক্যারিশমা আরও উজ্জ্বল করলেন বিরাট কোহলি। ঘরোয়া ময়দানে নামা-না নামা নিয়ে যখন বিতর্ক জমেছে, তখন এই সেঞ্চুরি বিরাটের বিশ্বকাপে জায়গা পাকা করার ক্ষেত্রে বড় মাইলেজ হতে পারে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: রায়পুরে দ্বিতীয় ওয়ানডে-তে (IND vs SA 2nd ODI) শুরু থেকেই নাটক। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলাররা প্রথম দু’ওভারে ১০-এর বেশি অতিরিক্ত রান উপহার দিলেন। কিন্তু ভারত ফায়দা নিতে পারল কই? মাত্র ১৪ রানে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরলেন রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। লুঙ্গি এনগিডির (Lungi Ngidi) ওভারে টিম ইন্ডিয়ার ওপেনার ঠিকমতো সেট হতে পারেননি। ক্যাচ আউট! ডিআরএসে স্নিকো স্পাইক দেখায়—রোহিতের মাথা নাড়ানোয় অসন্তোষও ধরা পড়ে।