দ্য ওয়াল ব্যুরো: ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) হুঁশিয়ারি ও কটাক্ষের মুখে দমে গেলেন না তিনি। বরং আরও দৃঢ় হলেন। নিউ ইয়র্কের মেয়র পদপ্রার্থী ভারতীয় বংশোদ্ভূত জোহারন মামদানির (Zohran Mamdani) স্পষ্ট কথা, “আমি আমার লড়াই থামাব না। আমি রুখে দাঁড়াব।”
দ্য ওয়াল ব্যুরো: আয়াতোল্লা খামেনেইকে (Ayatollah Ali Khamenei) নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানাল তেহরান। শনিবার ইরানের বিদেশমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি (Abbas Aragchi) মার্কিন তাঁর মন্তব্যকে ‘অসম্মানজনক’ বলে কটাক্ষ করেন। তাঁর স্পষ্ট বার্তা, “যদি সত্যিই চুক্তির পথে এগোতে চান ট্রাম্প, তবে ইরানের সর্বোচ্চ নেতার প্রতি এই ধরনের অশালীন ভাষা বন্ধ করতেই হবে।”
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ইরানের (Iran) সঙ্গে লড়াই একপ্রকার থামিয়ে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (US President Donald Trump)। আগামী সপ্তাহে হোয়াইট হাউসে ইরানের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হতে পারে বলে ট্রাম্প নিজেই ঘোষণা করেছেন। এমনকী ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির সম্ভাবনাও খারিজ করে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট (No sanction against Iran immediately by US)। গলা নামিয়ে বলেছেন, দেশটা সদ্য একটা যুদ্ধ শেষ করল। এখন নিষেধাজ্ঞা জারির প্রশ্ন ওঠে না৷
দ্য ওয়াল ব্যুরো: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (USA President Donald Trump) ঘোষণা করেছিলেন যে ইরান-ইজরায়েল দুই পক্ষই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত (Iran Israel Conflict) হয়েছে। কিন্তু এই ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফের সংঘাত শুরু। যুদ্ধবিরতির শর্ত ভাঙার (Ceasefire Violation) অভিযোগ তুলে নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ইরান–ইজরায়েলের পরিস্থিতি।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ইরান-ইজরায়েল সংঘাত (Iran Israel Conflict) এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে অনেকেই ভেবেছেন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আসন্ন। কিন্তু ইতিমধ্যেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) দাবি করেছেন, দুই দেশের মধ্যে তিনি যুদ্ধবিরতি করিয়েছেন। যদিও তার আগে মার্কিন সেনা ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছিল। তবে সূত্রের খবর, এই হামলার কয়েক ঘণ্টা পরই শান্তির প্রস্তাব দেওয়ার কথা ভেবেছিলেন ট্রাম্প। সেই মতো নির্দেশও দেন তিনি।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: গত সপ্তাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (USA) ইরানের (Iran) একাধিক পরমাণু ঘাঁটির ওপর ব্যাপক হামলা চালিয়েছিল। তখন থেকেই অনুমান করা হচ্ছিল, ইরান পাল্টা দেবে। সম্প্রতি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাও আশঙ্কা করেছিল যে, প্রত্যাঘাত আসতে বেশি সময় লাগবে না। সত্যিই বেশি সময় নিল না ইরান। সোমবার কাতারে (Qatar) অবস্থিত আমেরিকার সামরিক ঘাঁটিগুলির দিকে ৬টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে তেহরান। ‘অপারেশন বাশারাত ফতেহ’ নাম দিয়ে শুরু হয়েছে এই প্রতিশোধমূলক হামলা।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: খুব শিগগির মার্কিন বাহিনীর এয়ারস্ট্রাইকের (US Airstrike) জবাব দিতে চলেছে ইরান— এমনটাই আশঙ্কা করছে ওয়াশিংটন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার ধারণা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ইরান পশ্চিম এশিয়ায় মোতায়েন মার্কিন সেনাদের উপর পাল্টা হামলা চালাতে পারে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই আমেরিকান আধিকারিক সংবাদসংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, বর্তমান গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী একটি 'উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ সময়' শুরু হয়েছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: আমেরিকার হামলার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফের ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্রে আঘাত হানল ইজরায়েল (Iran Israel Conflict)। তেহরান ও নতাঞ্জে একের পর এক হামলার পর এবার ইজরায়েল (Israel) দাবি করেছে, এই অভিযান ছিল ইরানের (Iran) সামরিক পরিকাঠামোর ওপর সবচেয়ে জোরালো ও পরিকল্পিত আঘাতগুলির মধ্যে একটি! এদিকে ইরানের এক সংবাদ সংস্থাও জানিয়েছে, আমেরিকার পর ফের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্রে (Fordow Nuclear Site) হামলা চালিয়েছে ইজরায়েল।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: মার্কিন হামলার পর এবার রাশিয়ার দুয়ারে ইরান। রবিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে ইরানের (Iran) বিদেশমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি জানান, মার্কিন বিমানহানার ঠিক পরদিন সোমবার সকালে তিনি মস্কোয় (Moscow) রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Vladimir Putin) সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করবেন।
ইস্তানবুলে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থার (OIC) শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আরাগচি বলেন, “রাশিয়া আমাদের বন্ধু। আমাদের মধ্যে নিয়মিত পরামর্শ হয়। আজই আমি মস্কো রওনা হচ্ছি, কাল সকালে প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় বসব।”
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে আমেরিকার সাম্প্রতিক হামলা নিয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জে (United Nation) নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকের দাবি জানিয়েছে তেহরান (Tehran)। রোববার এক চিঠিতে রাষ্ট্রপুঞ্জে ইরানের (Iran) রাষ্ট্রদূত আমির সইদ ইরাভানি এই আবেদন জানান। আমেরিকার “অসৎ ও বেআইনি আগ্রাসনের” বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইন এবং রাষ্ট্রপুঞ্জ সনদের ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রকে জবাবদিহি করানোর আর্জি জানান তিনি।
চিঠিতে রাষ্ট্রদূত লেখেন, “জাতিসংঘের সবচেয়ে ক্ষমতাধর অঙ্গকে অবশ্যই সবরকম প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে এই বেআইনি আগ্রাসনের জন্য আমেরিকাকে আন্তর্জাতিকভাবে দায়ী করা যায়।”