দ্য ওয়াল ব্যুরো: ওড়িশায় প্রেমিকের সঙ্গে রজ উৎসব পালন করতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার ২০ বছরের তরুণী। অভিযোগ, প্রেমিকের সামনেই তাঁকে গণধর্ষণ করে ৩ জন। গঞ্জাম জেলার গোপালপুর সমুদ্রসৈকতের এমন ঘটনা শুনে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: 'চুক্তিভিত্তিক খুন' নয়, বন্ধুর অনুরোধে ইন্দোরের রাজা রঘুবংশীকে হত্যা করা হয়েছিল, এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করল মেঘালয় পুলিশ। এই খুনের মামলায় ধৃত তিন যুবক বিশাল, আকাশ ও আনন্দ আদতে মূল চক্রী রাজ কুশওয়ার বন্ধু। এদের মধ্যে একজন রাজের আত্মীয়ও।
পূর্ব খাসি হিলস জেলার পুলিশ সুপার বিবেক সিয়েম সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন, এটা পরিকল্পিত খুন বটে, কিন্তু টাকার বিনিময়ে হয়নি। রাজের অনুরোধেই তারা এই কাজ করে। এটাকে 'কন্ট্র্যাক্ট কিলিং' বলা যাবে না। মৃত রাজা রঘুবংশীর স্ত্রী সোনম এই ঘটনায় সক্রিয়ভাবে যুক্ত। খুনের মূল চক্রী রাজ অর্থাৎ সোনমের প্রেমিক।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: আম নিয়ে ফিরছিলেন বাড়ি। মাঝে দুই গোষ্ঠীর ঝামেলায় পড়ে গুলিবিদ্ধ টোটো চালক। ঘটনা মালদহের মোজমপুর এলাকার। প্রথমে তাঁকে মালদহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যায় পরিবারের লোকজন। পরে সেখান থেকে স্থানান্তর করা হয় স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে। তাঁর শরীরে গুলির আঘাত রয়েছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ইন্দোরের রাজা রঘুবংশী খুন নিয়ে বর্তমানে তোলপাড় দেশ। এরই মধ্যে ফের খুনের ঘটনা। বিয়ের মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যে স্বামীকে ঘুমের মধ্যে দা দিয়ে কোপ মেরে খুন করলেন মহিলা। মহারাষ্ট্রের সাঙ্গলি জেলার ঘটনা।
পুলিশ সূত্রে খবর, রাধিকা ও অনিল লোখান্ডের বিয়ে হয়েছিল চলতি বছরের ২৩ মে। মঙ্গলবার রাতে কোনও কারণে দু’জনের মধ্যে ঝামেলা লাগে। অনেকক্ষণ পর রাগ চেপে রাখতে না পেরে স্বামীর ওপর চড়াও হন মহিলা। মাঝরাতে ঘুমন্ত স্বামীর মাথায় দা দিয়ে মেরে খুন করেন তিনি।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাজা রঘুবংশী খুনের তদন্ত গোটাতে শুরু করেছে পুলিশ। রিমান্ডে নিয়ে সোনম-সহ বাকি অভিযুক্তদের জেরা চলছে। আর তাতেই প্রতিদিন উঠে আসছে একাধিক বিস্ফোরক তথ্য। গতকাল অর্থাৎ বুধবার সোনমের ভাই গোবিন্দ রঘুবংশী বোনকে এই খুনের ঘটনায় সরাসরি অভিযুক্ত করেন। এবার এই ঘটনায় উঠে এল আরেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। সামনে আসছে জিতেন্দ্র রঘুবংশী বলে একজনের নাম। তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে নাকি খুনিদের প্রথম কিস্তির টাকা দেওয়া হয়।
কে এই জিতেন্দ্র? কেনই বা তাঁর নাম ব্যবহার করা হল এই হত্যাকাণ্ডের অর্থ লেনদেনে? উঠছে একের পর এক প্রশ্ন।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাজা রঘুবংশী হত্যাকাণ্ড ধীরে ধীরে দেশের অন্যতম রহস্যজনক খুনের ঘটনায় পরিণত হচ্ছে। মেঘালয়ের পাহাড়ে মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে স্বামীকে খুন করার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রী সোনম রঘুবংশী এবং তাঁর প্রেমিক রাজ কুশওয়ার বিরুদ্ধে। খুনের ছক কষার কথা স্বীকারও করেন সোনম। এবার সেই খুনের রহস্যভেদে মেঘালয় পুলিশ চালাচ্ছে ‘অপারেশন হানিমুন।’
খুনের পর কোথায় কোথায় ঘুরলেন সোনম?
২৩ মে, মেঘালয়ের নঙরিয়াট গ্রামের ‘শিপারা হোমস্টে’ থেকে বেরিয়ে যান যুগল। এরপরই তাঁদের খোঁজ মিলছিল না। ২ জুন, একটি গভীর খাদ থেকে উদ্ধার হয় রাজার দেহ।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাজা রঘুবংশীকে হত্যার ছক কষেছিলেন প্রেমিকের সঙ্গে। আত্মসমর্পণের পর সেকথা স্বীকার করেন ইন্দোরের সোনম। এই খুনের সূত্র খুঁজতে এখন তদন্তকারীদের নজরে রয়েছে সোনমের ফোন। আর সেখান থেকেই উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।
পুলিশের সন্দেহ জেগেছে একটা ছোট অথচ অদ্ভুত বিষয় ঘিরে। তিন দিন মেঘালয়ে কাটিয়েও সোনম ও রাজা একটি ছবিও তোলেননি। না ফোনে, না সোশ্যাল মিডিয়ায়। সদ্য বিবাহিত দম্পতির এমন আচরণে প্রশ্ন উঠেছে পুলিশের মধ্যে। সন্দেহের শুরু সেখান থেকেই।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিয়ে, হানিমুন, খুন ও মিস্ট্রি। ইন্দোরের ঘটনায় সমাধান সূত্র খুঁজছে তিন রাজ্যের পুলিশ। খুনের কিনারা অনেকটাই হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে ঘটনার মূল সাক্ষী ও চক্রী রাজা রঘুবংশীর স্ত্রী সোনম-সহ পাঁচজনকে। পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন সোনমের (Sonam Raghuvanshi) প্রেমিক রাজ কুশওয়া-ও। রাজাকে খুনের ব্লু প্রিন্ট যেহেতু সোনম ও তাঁর প্রেমিক করেছিলেন, তাই তাঁদের আতস কাচের তলায় রাখছেন তদন্তকারীরা। দেখা হচ্ছে খুনের আগে ও পরে তাঁদের গতিবিধি।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: মাত্র এক সপ্তাহ আগে সরকারি হোমে এসেছিল নাবালিকা। পড়াশোনা শুরু করেছিল। মানিয়ে নিতে চেষ্টা করছিল নতুন পরিবেশের সঙ্গে। কিন্তু চরম শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠল সরকারি ওই হোমের বিরুদ্ধে। বর্তমানে গুরুতর অসুস্থ নাবালিকা। মারধরের ফলে তার পা ভেঙে গেছে বলেও জানা যাচ্ছে।
চেন্নাইয়ের তাম্বারামের সরকারি হোমের ঘটনা। অষ্টম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগে সাত বছর ধরে কর্মরত নিরাপত্তারক্ষী ম্যাথিউ (৩৭)-কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।