দিশা দাস

"রাজ্য সরকার বকেয়া ডিএ আদৌ মেটাতে পারবে কি পারবে না সেটা বলা সম্ভব নয়, তবে সরকারি কর্মচারীদের কাছে এই ডিএ ন্যায্য ও আইনগত অধিকার, প্রাপ্যও। এই প্রাপ্যটা মেটাতেই হবে।" শনিবার দ্য ওয়ালকে (The Wall) এ কথা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন বর্ষীয়ান আইনজীবী তথা সিপিএম নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য (Bikash Ranjan Bhattacharya)। তাঁর মতে সরকারি কর্মচারীদের এই প্রাপ্য কোনও দয়ার দান নয়। রাজ্য সরকার জানত যে এই বকেয়া মেটাতে হবে। তারা এটাও জানত, এই ডিএ (West Bengal DA) সংক্রান্ত খাতে টাকা বরাদ্দ রাখতে হয়। হয়তো রেখেওছে, কিন্তু সেই অর্থ বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় খাতে ঢেলেছে। এবং

দ্য ওয়াল ব্যুরো: শনিবার নতুন জেলা সভাপতিদের তালিকা দিল তৃণমূল। দলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসি (INTTUC), মহিলা সংগঠন এবং তৃণমূল যুব সভাপতিদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

দলের একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ও অনুপ্রেরণায় রাজ্যজুড়ে সংগঠনকে আরও মজবুত করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জেলা স্তরে নেতৃত্বের মাধ্যমে যুব সংগঠনকে আরও সক্রিয়, উজ্জীবিত ও মানুষের পাশে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই এই বদল। একইসঙ্গে রাজ্য যুব কমিটিতেও যোগ করা হয়েছে বেশ কয়েকজন নতুন সদস্যকে।

শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসি (জেলা সভাপতি)

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বারবার বিতর্কে জড়িয়েছেন। বারবার দলীয় শোকজ নোটিস পেয়েছেন। তবুও সুর বদলাননি ভরতপুরের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক (TMC MLA) হুমায়ুন কবীর (Humayun Kabir)। দলের সিদ্ধান্তে আপত্তি জানিয়ে বারবার ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি তাঁকে পাঠানো হয়েছিল ‘লাস্ট ওয়ার্নিং’। কিন্তু এবার নিজেই নিজের মুখে লিউকোপ্লাস্ট লাগানোর সিদ্ধান্ত জানালেন তিনি।

দ্য ওয়াল, উত্তর ২৪ পরগনা: আবার উত্তাল হল জগদ্দল। তৃণমূল নেতার খুনের মূল সাক্ষীর মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে ফের চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়। নর্দমা থেকে উদ্ধার হল দীপক সাউয়ের নিথর দেহ। তৃণমূল নেতা অশোক সাউয়ের আত্মীয় ছিলেন তিনি। অশোক সাউ খুনের মামলার প্রধান সাক্ষীও তিনি। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন, নৈহাটির উপনির্বাচনের দিন প্রকাশ্য দিবালোকে খুন হওয়া তৃণমূল নেতার পর এবার কি নিঃশব্দে সরিয়ে দেওয়া হল ওই ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীকেও?

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকী এবং ভাঙড়ের বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকীর (Nawsad Siddiqui) তুতো ভাই কাসেম সিদ্দিকীকে (Kashem Siddiqui) সম্প্রতি দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ দিয়েছে তৃণমূল (TMC)। এ নিয়ে এবার মুখ খুললেন ফুরফুরের পীরজাদা তহ্বা সিদ্দিকী।

সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কাশেম সম্পর্কে বলতে গিয়ে তহ্বা সিদ্দিকীর (Taha Siddiqui ) দাবি, "কাশেমকে তৃণমূল দলে নেওয়ায় এবং উচ্চ পদ দেওয়ায় সংখ্যালঘুদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সংখ্যালঘুরা ভয়ঙ্কর খেলা খেলবে।"

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বজবজে (Budge Budge) আক্রান্ত বিজেপি কর্মীকে দেখতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumder)। ১০০ দিনের কাজের টাকা কেন মিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে না, সেই দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন স্থানীয়রা। শুধু তাই নয়, বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে 'চোর চোর' বলে জুতোও ছোড়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) চোর কেন, ডাকাত বললেও তিনি অবাক হবেন না! রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে খোঁচা দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক (TMC MLA) শওকত মোল্লা (Saokat Molla)। তাঁর এও বক্তব্য, আগামী দিনে তাঁর বিরুদ্ধে রাজ্যের মা-বোনেরা রাস্তায় নামবেন।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: সহাবস্থান তো দূরে থাক, বরং বিভিন্ন ইস্যুতে গত কদিন ধরেই শাসক-বিরোধীর হইহট্টগোলে সরগরম বিধানসভা (West Bengal Legislative Assembly)। বৃহস্পতিবারও বিভিন্ন ইস্যুতে তৃণমূল (TMC) বনাম বিজেপি (BJP) বিধায়কদের মধ্যে তর্কাতর্কি, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় দেখা গেল। তবে ব্য়তিক্রমী ঘটনাও রয়েছে।

রান্না করা লাল কাঁকড়া (Red Crab)! বৃহস্পতিবার বিধানসভা অধিবেশনে উঠে এল জিভে জল আসা লোভনীয় এই পদের। আলোচনা উঠতেই সুরে সুর মেলাল যুযুধান দুই পক্ষ। ক্ষণিকের এই 'সহাবস্থান' নিয়ে পরে নিজেদের মধ্যে টিকা টিপ্পনিও কাটতে দেখা গেল দুই দলের একাংশ বিধায়ককে।

#REL

দ্য ওয়াল ব্যুরো: নদিয়া জেলার কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে বৃহস্পতিবার সকাল সাতটা থেকে শুরু হয়েছে উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ। প্রাথমিকভাবে বৃষ্টির কারণে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও, দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ভোটাররা আসতে শুরু করেন। এখনও পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবেই ভোট পর্ব এগোচ্ছে। নির্বাচন ঘিরে কোথাও কোনও অশান্তির খবর মেলেনি।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: অসমের শিলচরে (Assam Silchar) ভেঙে পড়ল হারাং নদীর ওপরের সেতু (Harang Bridge)। মঙ্গলবার গভীর রাতে শিলচর-কালাইন সড়কের ভাঙারপুর এলাকায় আচমকাই ধসে পড়ে এই ব্রিজ। দুর্ঘটনার সময়ে ব্রিজের ওপর দিয়ে যাচ্ছিল দুটি ভারী ট্রাক। ঘটনার মুহূর্তে সেগুলিও নদীতে পড়ে যায়। তবে স্বস্তির বিষয়, দুই ট্রাক চালক এবং সহকারীরা অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন।