দ্য ওয়াল ব্যুরো: মহেন্দ্র সিং ধোনি (Mahendra Singh Dhoni) যেদিন ওয়াংখেড়েতে একদিনের বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে উল্লাসে মেতেছিলেন সেদিন বিহারের একটি শিশুর বয়স ছিল মাত্র কয়েকদিন। ২০১১ সালের সেই দিনে
দ্য ওয়াল ব্যুরো: পরীক্ষার আগে সবাই ফোন বন্ধ রাখে। কিন্তু ডিস্টিংশন সমেত পরীক্ষা পাসের পর চারপাশে যখন হইহই কাণ্ড রইরই ব্যাপার, তখন মোবাইল বন্ধ রাখাটা ঠিক দস্তুর নয়!
দ্য ওয়াল ব্যুরো: আইপিএলে ইতিহাস গড়ে নতুন নজির গড়েছেন কেএল রাহুল। আর সেই অসাধারণ মুহূর্তে শ্বশুর তথা অভিনেতা সুনীল শেট্টির মুখেও ফুটে উঠেছে গর্বের ছাপ। কৃতিত্বের প্রশংসা করতে গিয়ে সুনীল জানিয়েছেন, রাহুল শুধুই রেকর্ড নয়, বরং ক্রিকেটের প্রতি ওর নিষ্ঠা এবং দেশের জন্য খেলে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: কোনও অজুহাত নয়, অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানো নয়। রাজস্থান রয়্যালসের (Rajasthan Royals) বিরুদ্ধে হেরে এবারের আইপিএলে লাস্ট বয় হিসেবে যাত্রা শেষ করার পর চেন্নাই সুপার কিংসের (Chennai Super Kings) কোচ স্টিফেন ফ্লেমিং (Stephen Fleming) সাফ সাফ জানিয়ে দিলেন, গোটা মরশুম জুড়ে তাঁরা যেমন পারফর্ম করেছেন, তাতে লিগ টেবিলে (IPL League Table) দশম স্থানে থাকাটাই তাঁদের প্রাপ্য।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বার্সেলোনার (Barcelona) বছর সতেরোর লামিল ইয়ামাল (Lamine Yamal)। বাঁ-পায়ের উইঙ্গার। রাইট উইং ধরে ছুটে বেড়ান। ইচ্ছেমতো ড্রিবল করেন, ডজ করেন। আর ফুলব্যাকদের নাভিঃশ্বাস ওঠে।
এবছর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের (Champions League) সেমিফাইনালে নেমেছিলেন ইন্টার মিলানের (Inter Milan) বিরুদ্ধে। সেই ম্যাচের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্ন ছিল—এই যে এত অল্প বয়সে বিশ্বফুটবলে সমীহ আদায় করে নিয়েছেন, মেসির সঙ্গে তুলনা টানা শুরু হয়ে গিয়েছে, এত শত অনুরাগীদের শতসহস্র প্রত্যাশা… কখনও ভয় করে না?
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বৈভব সুর্যবংশী (Vaibhhav Suryabangshi) দেখাল সে দৌড়েও রান নিতে পারে। শুধু চার ছক্কাই হাঁকায় না, পরিস্থিতি বুঝেও খেলতে পারে। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে এদিন ফের দেখা গেল ১৪ বছরের ঝলক। এদিনও চার ছক্কা এসেছে বৈভবের ব্যাট থেকে, তবে দেখা গিয়েছে পরিণতি বোধ। তার ইনিংসেই ভর করে নিয়ম রক্ষার ম্যাচে জিতল রাজস্থান।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: অনেকের মতে, প্রাইস ট্যাগের চাপে আইপিএলে বেলাইন ঋষভ পন্থ। না পেলেন রান, না পারলেন দলকে টেনে প্লে-অফে তুলতে।
যদিও এই তত্ত্ব মানতে নারাজ যোগরাজ সিং। যুবরাজ সিংয়ের বাবা, ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার মনে করেন, টাকার অঙ্ক মোটেও ঋষভের বিপর্যয়ের কারণ নয়। তিনি ব্যর্থ হচ্ছেন টেকনিকের গলদের জন্য। আর সেটা একবার বুঝতে পারলে ঋষভকে সংশোধন করাটা স্রেফ ‘পাঁচ মিনিটে’র কাজ!