দ্য ওয়াল ব্যুরো: প্রতিবছরের মতো এবারওভাইফোঁটার (Bhaiphonta) দিনে দিদি-বোনেদের হাত থেকে ফোঁটা নিলেন তিনি। কিন্তু উৎসবের হাসির মাঝেই কড়া বার্তা দিলেন কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)।
একের পর এক ধর্ষণ ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁর মন্তব্য—“আমাদের বোনেরা যেমন আজ আমাদের দীর্ঘজীবন কামনা করছে, তেমনই আমাদেরও শপথ নিতে হবে—বোনেদের সম্মান রক্ষায় (Protection of women) যদি প্রাণও যায়, তবু লড়ব।”
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ২০২৬ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে কলকাতা ভবানীপুর কেন্দ্র থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হবেন বলে ইঙ্গিত দিলেন রাজ্য তৃণমূল সভাপতি সুব্রত বক্সী। তিনি দলের সমস্ত স্তরের কর্মীদের অভ্যন্তরীণ বিবাদ মিটিয়ে ফেলে এখন থেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করার আহ্বান জানিয়েছেন।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: পুজো (DurgaPuja2025) শুরুর মুখে দু'দিনের টানা বৃষ্টিতে ভেসে গেছিল কলকাতা (Kolkata)। গোটা শহর কার্যত জলের তলায় চলে গেছিল। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ১০ জনের। এই ঘটনায় পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারার অভিযোগ উঠেছিল কলকাতা পুরসভার (KMC) বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার অর্থাৎ দশমীর দিন ফের একবার যাতে এমন কোনও পরিস্থিতি তৈরি না হয়, সেই চেষ্টায় রয়েছে মেয়র ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim) টিম।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: অতিবৃষ্টিতে শহরে (Heavy Rain in Kolkata) আরও এক প্রাণহানির ঘটনা। মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০। সোমবার গভীর রাত থেকে শুরু হওয়া টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়ে কলকাতার একাধিক এলাকা। মঙ্গলবার পর্যন্ত বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শহরে ৮ জন ও শহরতলিতে ১ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছিল। বুধবার নতুন করে আরও একজনের মৃত্যুর খবর সামনে এল। মৃত ২৪ বছরের যুবক শুভ প্রামানিক বেহালার বাসিন্দা।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত প্রবল বৃষ্টিতে কার্যত জলের তলায় গোটা কলকাতা (Kolkata Rainfall)। শহরের বিভিন্ন প্রান্তে বৃষ্টিপাতের (Kolkata rain) অঙ্ক একেবারে আকাশছোঁয়া। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসছে একের পর এক মৃত্যুর খবর। অন্তত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের মধ্যে তিন জন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট। পরিস্থিতি ঘিরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে শহর জুড়ে। খোলা তার, জলমগ্ন রাস্তায় বিপদ আরও বাড়ছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: 'এমন দুর্যোগ আগে দেখিনি!' টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন কলকাতার (Waterlogged Kolkata) অবস্থা দেখে এমনই প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। জল জমার অন্যতম কারণ যে রাস্তায় ময়লা বা আবর্জনা ফেলা, সেটাও কার্যত স্বীকার করেছেন মেয়র। তাই চেতলায়, তাঁর নিজের এলাকাতেই তাঁকে রাস্তার জঞ্জাল সাফ করতে দেখা গেল।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: সোমবার রাতভর অঝোর বৃষ্টিতে জলমগ্ন কলকাতা। শহরের রাস্তাঘাট থেকে অলিগলি—সবখানেই হাঁটু জল, কোথাও বা কোমর পর্যন্ত। এই দুর্ভোগের মধ্যে মঙ্গলবার সকালে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) জানালেন, “প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা পুরসভার নেই। এবারের বৃষ্টি সম্পূর্ণ অ্যাবনর্মাল-অস্বাভাবিক।”
মেয়রের কথায়, “এরকম মেঘভাঙা বৃষ্টি (Kolkata Rain Today) আমি কোনওদিন কলকাতায় দেখিনি। আমি এই শহরেই জন্মেছি, বড় হয়েছি। খবরের কাগজে পড়েছিলাম উত্তরাখণ্ড বা কাশ্মীরে এভাবে বৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু কলকাতায় ৩০০ মিমির বেশি বৃষ্টি এর আগে হয়নি।”
দ্য ওয়াল ব্যুরো: একই হয়তো বলে বিপর্যয়! শেষ কবে এমন বৃষ্টি দেখেছে কলকাতাবাসী (Kolkata) তা কেউ মনে করতে পারছেন না। বেহালা থেকে শুরু করে নিউ আলিপুর, চেতলা, কালীঘাট... কোথাও হাঁটু জল তো কোথাও বুক-জল (Waterlogged Kolkata)। কলকাতার মহানাগরিক ফিরহাদ হাকিম (Mayor Firhad Hakim) তো নিজের এলাকার জল দেখেই বিস্মিত হয়ে গেছেন। তাঁর পরামর্শ, 'আজ কেউ বাড়ি থেকে বেরোবেন না।'
দ্য ওয়াল ব্যুরো: এমনিতেই দু-একঘণ্টার বৃষ্টিতে জল জমে যায় কলকাতার সরকারি হাসপাতালগুলোতে (Governement Hospitals)। সোমবার রাত থেকে টানা পাঁচ ঘণ্টার (Kolkata Heavy Rain) প্রবল বৃষ্টিতে হাসপাতালগুলোর ছবি যেন নদীভাঙন এলাকার মতো।