দ্য ওয়াল ব্যুরো: ১৯৭৫—ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে যাকে বলা হয় এক মাইলস্টোন বছর। কারণ সেই বছরেই মুক্তি পেয়েছিল শোলে। আজ, মুক্তির শতবর্ষে যখন আমরা স্মরণ করি হিন্দি সিনেমার ‘গডফাদার’ এই ছবিকে, তখন মনে পড়ে যায় সেই তরুণ অমিতাভ বচ্চনকে, যিনি শোলে–র জয়ের পর এক লাফে উঠে গিয়েছিলেন তারকাখ্যাতির শিখরে। কিন্তু খুব কম মানুষ জানেন, একই বছর তিনি হাত রেখেছিলেন এক অসমিয়া ছবির শ্যুটিংতেও—যে ছবি আর আলোই দেখল না। ছবির নাম ‘সোন্তি‘—চার্লস ডিকেন্সের অলিভার টুইস্ট অবলম্বনে তৈরি। অথচ এই ছবিটি আজও দিনের আলো দেখেনি। যা রয়ে গেছে, তা শুধু একটি ঝাপসা সাদাকালো একটি ছবি—যেখানে অসমিয়া র জনপ্রিয় ভিলে
দ্য ওয়াল ব্যুরো: মারাঠি এবং হিন্দি সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক শচিন পিলগাঁওকর সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে প্রকাশ করেছেন বিখ্যাত ছবি ‘শোলে’-র শুটিংয়ের সময়ের কিছু অজানা তথ্য। ছবিটি মুক্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শচিন জানান, সেই সময় ভ্যানিটি ভ্যান না থাকলেও, শিল্পীদের জন্য বানানো হয়েছিল বিলাসবহুল মেক-আপ রুম।
তিনি জানান, ছবির শুটিংয়ের জন্য রামনাগরাম নামে যে গ্রামটি তৈরি করা হয়েছিল, তার কুঁড়েঘরগুলো বাইরে থেকে দেখতে মাটির ঘরের মতো হলেও, ভেতরে ছিল শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এবং আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: রামনগরার শুকনো, ধূসর পাথুরে পাহাড়ি প্রান্তর, যেখানে একসময় গমগম করত বন্দুকের গর্জন, ঘোড়ার টগবগ আওয়াজ, আর প্রতিধ্বনিত হত গব্বর সিংয়ের ভয়ঙ্কর সংলাপ, আজ তা শান্ত, সবুজে মোড়া অভয়ারণ্য। ১৯৭৫ সালের কালজয়ী ছবি 'শোলে'র আইকনিক লোকেশন এখন রামদেবরা বেত্তা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, যেখানে বসবাস বিপন্ন প্রজাতির শকুনের।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ববি (Bobby) ছবি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৭৩ সালে। সত্তরের দশকের গোড়ায় তার চেয়ে বড় ব্লকবাস্টার কোনও ছবি ছিল না। কিন্তু ববির রেকর্ড এভাবে কেউ তছনছ করে দিতে পারে কে জানত! বলিউডের ইতিহাসে মাইলফলক ‘শোলে’ (Sholay) মুক্তি পেয়েছিল মাত্র ২ বছরের মধ্যেই, ১৯৭৫ সালে। তবে এ প্রতিবেদন শোলের ৫০ (sholay 50th anniversary) বছর নিয়ে নয়। বরং এমন একটা ছবি নিয়ে যার কথা অনেকেই জানেন না।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বলিউডের অন্যতম কালজয়ী ছবি ‘শোলে’ আগামী ১৫ই অগস্ট ৫০ বছর পূর্ণ করতে চলেছে। এই ছবিটি প্রথমদিকে ফ্লপ হলেও পরে ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে সর্বকালের সেরা হিটগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে জায়গা করে নেয়। রমেশ সিপ্পি পরিচালিত এই ছবিটি আজও দর্শকদের মনে গেঁথে আছে আমজাদ খানের 'গব্বর সিং' চরিত্র, অমিতাভ বচ্চন এবং ধর্মেন্দ্রর বন্ধুত্ব, এবং বাসন্তী ও বীরুর চরিত্রে হেমা মালিনী ও ধর্মেন্দ্রর অনবদ্য রসায়নের জন্য।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে হেমা মালিনী জানিয়েছেন, তাঁদের বাস্তব জীবনের প্রেম কীভাবে ছবির পর্দায় তাঁদের রসায়নকে আরও বেশি প্রাণবন্ত করে তুলেছিল।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে 'শোলে' একটি মহাকাব্য, যা বছরের পর বছর ধরে দর্শকদের মুগ্ধ করে রেখেছে। অ্যাকশন, কমেডি, বন্ধুত্ব এবং প্রতিশোধের মিশেলে এই ছবিটিকে অনেকেই 'গুড ভার্সেস ইভিলের' চিরন্তন জয় বলে মনে করেন। কিন্তু অনেকেই এই ছবির এক ভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন - যেখানে মহাকাব্যের আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গভীর বিষণ্ণতা এবং সম্পর্কের টানাপোড়েন।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: পঞ্চাশ বছর আগে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মুক্তি পেয়েছিল রমেশ সিপ্পির পরিচালনায় নির্মিত সিনেমা ‘শোলে’ (Sholay)। সেই ‘জয়-বীরু’র বন্ধুত্ব, গব্বর সিংয়ের দাপট আর ঠাকুর সাহেবের নীরব প্রতিশোধ আজও রক্ত গরম করে দর্শকের। শুরুতে সমালোচনার মুখে পড়লেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ছবিই হয়ে ওঠে কালজয়ী।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: পঞ্চাশ বছর আগের সেই অমর এক গাঁথা। রমেশ সিপ্পির ‘শোলে’। আবার আগের মতোই আগুন ছড়াবে সারা বিশ্বে! ভারতীয় চলচ্চিত্রর ইতিহাসের অন্যতম সেরা এই ছবি এবার সম্পূর্ণ পুনরুদ্ধার করে এবং অমুক্ত সমাপ্তিসহ (uncut version) বিশ্বমঞ্চে ফিরছে। আগামী শুক্রবার ইতালির বলোনিয়ায় ইল সিনেমা রিট্রোভাতো উৎসবের খোলা ময়দানের পর্দায় শোলের এই অমর কাহিনি প্রদর্শিত হবে, যেখানে আগের সেন্সর কাঁচি করা দৃশ্য আর অদেখা বেশ কিছু অংশও থাকছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ‘শোলে’ ছবির মুক্তির পর প্রায় পাঁচ দশক কেটে গিয়েছে। তবুও ‘জয়’ ও ‘বীরু’-র বন্ধুত্ব আজও বলিউডের ইতিহাসে অন্যতম আইকনিক জুটি হিসেবেই বিবেচিত। কিন্তু জানেন কি, ‘জয়’-এর চরিত্রে প্রথমে ভাবা হয়নি অমিতাভ বচ্চনকে? বরং এই চরিত্রে তাঁকে নেওয়ার সুপারিশ করেছিলেন খোদ ধর্মেন্দ্র। সম্প্রতি ANI-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা।