দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাজস্থান রয়্যালসের (Rajasthan Royals) নতুন মরসুমে ডাগআউটের কর্তৃত্ব ফিরল কুমার সাঙ্গাকারার (Kumar Sangakkara) হাতে। শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন অধিনায়ক আবারও দলের হেড কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন। একই সঙ্গে হচ্ছেন ফ্র্যাঞ্চাইজির ডিরেক্টর অব ক্রিকেটও (Director of Cricket)। অর্থাৎ, ২০২৬ মরসুমে রয়্যালসের ক্রিকেটীয় সিদ্ধান্ত ও প্রস্তুতি—সবটাই শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন ক্রিকেটারের তত্ত্বাবধানে চলবে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: মাঠে সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক। কিন্তু ময়দানে নামার হর্তা-কর্তা-বিধাতা নির্বাচক কমিটি, বিশেষত, প্রধান নির্বাচক। কাকে দলে রাখা হবে, কাকে বাদ দেওয়া হবে, কার কাঁধে দেশের জার্সি উঠবে—এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর বের করা যে কত সূক্ষ্ম আর জটিল কাজ, সেটাই এবার খোলাখুলি জানালেন নির্বাচক প্রধান অজিত আগরকর (Ajit Agarkar)।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: তিনিই ছিলেন দলের প্রধান কোচ। চ্যাম্পিয়নস ট্রফি (Champions Trophy 2025) হাতে তুলেছিল ভারত (Team India)। ডাগআউটে দাঁড়িয়ে গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir)। কিন্তু রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) যখন খেতাবজয়ের কয়েক মাস বাদে পুরস্কার মঞ্চে উঠে সাফল্যের কারণ ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, মুখে শুধু একটাই নাম—রাহুল দ্রাবিড় (Rahul Dravid)… দলের প্রাক্তন কোচ!

এতটাই সরাসরি, এতটাই স্পষ্ট, এতটাই ‘অসম্পূর্ণ’!

আর তাতেই ফের মাথাচাড়া দিয়েছে বিতর্ক—রোহিত-গম্ভীর দূরত্ব কি ক্রমশ চওড়া হচ্ছে?

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কথাটা শুনতে যতটা সরল, ইঙ্গিত ততটাই গভীর। ‘দ্রাবিড়ের দর্শন মেনেই ভারত চ্যাম্পিয়নস ট্রফি (Champions Trophy 2025) জেতে’—এই মন্তব্য করে নয়া বিতর্ক টেনে আনলেন রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। কারণ, এই দর্শন- প্রশংসার আড়ালে রয়েছে একটুখানি খোঁচাও—যা সরাসরি গিয়ে বিঁধতে পারে বর্তমান হেড কোচ গৌতম গম্ভীরকে (Gautam Gambhir)!

রোহিত সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘দ্রাবিড় (Rahul Dravid) সবসময় বলতেন, খেলাটা সহজভাবে খেলো, অযথা বেশি ভেবো না। ওর সেই শান্ত দর্শনটাই দলকে বদলে দেয়। ওর সময় আমরা সবাই নিজের ভূমিকাটা পরিষ্কার বুঝেছিলাম, সেটাই সাফল্যের চাবিকাঠি।’

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বাবা ব্যাট হাতে ভারতের (India) হয়ে ইতিহাস লিখেছিলেন। আজ ছেলেও তেমনই অধ্যায় শুরু করতে চলেছেন। কিংবদন্তি ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড়ের (Rahul Dravid) ছেলে অন্বয় দ্রাবিড় (Anvay Dravid) এবার কর্ণাটক অনূর্ধ্ব–১৯ দলের অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছেন। আসন্ন ভিনু মাঁকড় ট্রফিতে (Vinoo Mankad Trophy 2025) নেতৃত্ব দেবেন তিনি।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যালগরিদমের খেলা মাঝে মাঝেই অতীতকে টেনে আনে বর্তমানের কোর্টে। ইরফান পাঠান (Irfan Pathan) সেটাই টের পেলেন হাড়ে হাড়ে। ২০২০ সালের এক সাক্ষাৎকারে বলা তাঁর কথার এক টুকরো ক্লিপ নতুন করে ভাইরাল, আর তাতেই রীতিমতো মিমের বন্যা। বিষয়? ভারতীয় দলে তাঁর বাদ পড়া, এম এস ধোনির (MS Dhoni) অধিনায়কত্ব আর ‘হুক্কা’।

২০০৮ সালের ঘটনা। ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় দলে জায়গা হারান ইরফান। সেই সময় কারও বিরুদ্ধে তোপ না দাগলেও ২০২০-র মে মাসে স্পোর্টস টক-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলে বসেন, ‘আমার কারও ঘরে গিয়ে হুক্কা সাজিয়ে দেওয়ার অভ্যেস নেই। আমি কোনওদিন সেটা করিনি!’

দ্য ওয়াল ব্যুরো: শনিবার (৩০ অগস্ট) রাজস্থান রয়্যালসের (Rajasthan Royals) প্রধান কোচের (Head Coach

দ্য ওয়াল ব্যুরো: মধুচন্দ্রিমার মেয়াদ মাত্র এক বছর। হঠাৎ করেই সরে দাঁড়ালেন রাহুল দ্রাবিড় (Rahul Dravid)। রাজস্থান রয়্যালসের (Rajasthan Royals) কোচিং ম্যানেজমেন্টে তাঁর জার্নি থেমে গেল আকস্মিকভাবে, প্রভূত বিতর্ককে উসকে দিয়ে। কাগজে-কলমে কারণ হিসেবে ক্রিকেট মহলে চাউর হয়েছে: ‘বড়সড় ভূমিকা অফার করা হলেও দ্রাবিড় তা গ্রহণ করেননি!’

কিন্ত অন্দরমহলের ছবি? সেটা কিন্তু একেবারেই আলাদা। জানা যাচ্ছে, এই তথাকথিত পদোন্নতি স্রেফ নামেই; আসলে দ্রাবিড়কে একরকম ‘পানিশমেন্ট প্রমোশনে’র ফাঁদে ফেলার চেষ্টা চালাচ্ছিল রাজস্থান রয়্যালস কর্তৃপক্ষ। আর সেই কারণেই নাকি পত্রপাঠ ইস্তফা!

দ্য ওয়াল ব্যুরো: নিজের কোচিংয়ে টিম ইন্ডিয়াকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করে তোলা রাহুল দ্রাবি

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ক্রিকেটের বাইশ গজে ‘উচ্চতা’ কেমনতর ফ্যাক্টর? ইতিবাচক? নাকি নেতিবাচক? দৈহিক উচ্চতা বাড়তি সুবিধা দেয়? নাকি অসুবিধা ঘনিয়ে তোলে?

ভারতীয় দলের সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান, প্রাক্তন কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের (Rahul Dravid) বিশ্লেষণ বলছে—খাটো ব্যাটসম্যানরা বাকিদের থেকে বেশ খানিকটা এগিয়েই থাকেন! বক্তব্যটি যদিও নিছক হাওয়ায় ভাসিয়ে দেননি, সপক্ষে যুক্তিও সাজিয়েছেন তিনি।