দ্য ওয়াল ব্যুরো: নবান্ন অভিযানে (Nabanna Abhijan) আহত আরজি করের নির্যাতিতার (Mother of RG Kar victim) মায়ের ঘটনায় তোলপাড়। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আগেই কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিল পরিবার। আদালতের নির্দেশ, রাজ্যকে আগামী মঙ্গলবার বিকেল চারটের মধ্যে ঘটনার এনকোয়ারি রিপোর্ট ও মেডিক্যাল ডিটেল জমা দিতে হবে। শুনানি হবে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সংক্রান্ত মূল মামলার সঙ্গেই।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Corruption Case) ফের স্বস্তি পেলেন ‘কালীঘাটের কাকু’ (Kalighat's kaku's bail)। কালীঘাটের বাসিন্দা সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রের অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের মেয়াদ আরও বাড়াল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি শুভ্রা ঘোষ এ দিন জানিয়েছেন, আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হল জামিনের মেয়াদ।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ৯ অগস্ট নবান্ন অভিযানকে (Nabanna Abhijan) কেন্দ্র করে একাধিক বিজেপি (BJP) নেতার বিরূদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করা হয়েছিল। অশোক দিন্দার আগাম জামিন মঞ্জুর হলেও বিচারাধীন অর্জুন সিং-সহ বেশ কয়েক জন। সেই মামলায় পুলিশের পক্ষ থেকে সাক্ষ্যগ্রহণ করার জন্য নোটিস পাঠানো হয় সজল ঘোষকে (Sajal Ghosh)। সাক্ষ্য না নিয়ে, জেরা করা হতে পারে বলে আশঙ্কা বিজেপি নেতার। আর তাই, কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সজল। বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে দ্রুত মামলার শুনানির আর্জি তাঁর আইনজীবীর।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আরজি করকাণ্ডের বর্ষপূর্তিতে বিচারের দাবিতে হওয়া 'নবান্ন অভিযান'-এ (Nabanna Abhijan) একাধিক বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। তাঁদের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য ও বিশৃঙ্খল সৃষ্টি করার অভিযোগ। ইতিমধ্যেই দু'জন বিজেপি নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনায় এবার সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মিথ্যে মামলার অভিযোগ তোলার পাশাপাশি কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মাকে নিশানায় আনেন তিনি।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: নবান্ন অভিযানের (Nabanna Abhijan) ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় বিজেপি (BJP) বিধায়ক অশোক দিন্দাকে (Ashoke Dinda) হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন নেই বলে জানাল কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High Court)। প্ররোচনামূলক মন্তব্যের অভিযোগে অভিযুক্ত অশোক দিন্দার আগাম জামিনের আর্জি মঞ্জুর করেছেন বিচারপতি। নির্দেশ, নোটিসের প্রেক্ষিতে তাঁকে তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: নবান্ন অভিযানে পুলিশকে মারধরের অভিযোগে এফআইআর দায়ের হয়েছিল (Nabanna Abhijan)। সেই ঘটনায় এবার গ্রেফতার আরও এক বিজেপি নেতা (BJP Leader arrested)। নৈহাটির বিজেপির ২ নম্বর মণ্ডলের সহ সভাপতি মানস চন্দ্র সাহাকে গ্রেফতার করল পুলিশ। এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত ২ জনকে ধরেছে পুলিশ।

ভাটপাড়ার বিজেপি নেতা এবং অর্জুন সিং (Arjun Singh) 'ঘনিষ্ঠ' চন্দন গুপ্তকে আগেই গ্রেফতার করেছে নিউমার্কেট থানার পুলিশ। দুই বিজেপি নেতার গ্রেফতারি নিয়ে প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের দাবি, পুলিশ ভুল ধারা বসিয়ে মিথ্যে অভিযোগে তাঁদের ধরেছে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আরজি করকাণ্ডের বর্ষপূর্তির অর্থাৎ গত ৯ অগস্ট নবান্ন অভিযানের দিন পুলিশকে মারধরের ঘটনায় প্রথম গ্রেফতারি। তদন্তে নেমে জগদ্দলের বাসিন্দা চন্দন গুপ্তকে গ্রেফতার করল নিউমার্কেট থানার পুলিশ। নবান্ন অভিযানে (Nabanna Abhijan) ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। আহত হন একাধিক পুলিশকর্মী। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে বিশৃঙ্খলতা এবং পুলিশকে মারধর করার অভিযোগে ৭টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। সেই ঘটনাতেই একজনকে গ্রেফতার করা হল। 

দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাজ্য সরকার বা শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মানেই কুকথা শুনতে হবে পুলিশকে - এটাই যেন সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। সদ্য আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Case) প্রতিবাদে যে নবান্ন অভিযান (Nabanna Abhijan) হল সেখানেও দেখা গেছে একই চিত্র। মার খেতে হয়েছে পুলিশকে, অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। তারই প্রতিবাদে মঙ্গলবার পথে নেমেছিলেন পুলিশ পরিবারের সদস্যদের (Police Family) একাংশ। সাংবাদিক বৈঠকও করেন তাঁরা।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Case) মেয়েকে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার সুবিচারের দাবিতে নবান্ন অভিযানে (Nabanna Abhijan) পুলিশের লাঠিচার্জে গুরুতর আহত হয়েছেন মা— এই অভিযোগ তুলে দু'দিন পর পুলিশের বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করলেন নির্যাতিতার বাবা। সোমবার তিনি শেক্সপিয়র সরণি থানায় ই-মেলের মাধ্যমে অভিযোগ জমা দেন বলে খবর।

অভিযোগপত্রে তাঁর দাবি, সেদিন অভিযানের সময় প্রথমে তাঁর স্ত্রীর হাতের শাঁখা ভেঙে দেওয়া হয়। এরপর মাথা ও পিঠে আঘাত করে পুলিশ। আঘাতের জেরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে দ্রুত তাঁকে মুকুন্দপুরের এক বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আরজি করের নির্যাতিতা ও নিহত মেডিক্যাল ছাত্রীর মায়ের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। ভাল আছেন তিনি, প্রয়োজনীয় সমস্ত চিকিৎসাই হয়েছে এবং তাঁর তরফ থেকে কোনও অভিযোগ নেই। মণিপাল মেডিকা হাসপাতালের তরফে এমনই এক বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে রবিবার।