দ্য ওয়াল ব্যুরো:ভারতের লাল বলের নতুন অধিনায়ক শুভমান গিল (Shubman Gill) তাঁর অধিনায়কত্বের প্রথম পরীক্ষায় লেটার মার্কস নিয়েই পাস করেছেন, এমনই অভিমত বিশেষজ্ঞদের। গিলের অধিনায়কত্ব তাঁর ব্য
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ৭৬ বছর বয়স। কিন্তু ক্রিকেট নিয়ে তাঁর উন্মাদনা লজ্জায় ফেলে দেবে যে কোনও তরুণকে। ভারতের ব্যর্থতায় তিনি দুঃখ পান, ভুল-ত্রুটি হলে সমালোচনা করতেও ছাড়েন না। কিন্তু টিম ইন্ডিয়ার সাফল্যে তিনি যেন হয়ে ওঠেন এক প্রাণোচ্ছ্বল যুবক। আনন্দে তিনি দেশভক্তির গান গান, নাচও (
দ্য ওয়াল ব্যুরো:সম্প্রতি ক্রিকেট-বিশ্বে খুব আলোচনা চলছে ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট (Workload Management) নিয়ে। বিশেষত ভারতীয় পেসার জসপ্রীত বুমরাহকে নিয়ে এই বিষয়ে খুবই আলোচনা চলছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: টেস্ট ক্রিকেটে ইতিহাসের নয়া অধ্যায় লেখার সামনে শুভমান গিল (Shubhman Gill)। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চলতি পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে (Eng vs Ind) ইতিমধ্যে সাতশোর উপর রান তুলে ফেলেছেন। ওভাল টেস্ট শুরু হচ্ছে আজ। দলকে জেতানোর পাশাপাশি দুটি ব্যক্তিগত মাইলস্টোন দখলের দিকেও তরুণ অধিনায়কের চোখ থাকবে। যার একটি সুনীল গাভাসকরের (Sunil Gavaskar), অন্যটির মালিক স্যার ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান (Donald Bradman)!
দ্য ওয়াল ব্যুরো: চতুর্থ টেস্ট ড্র করার পর ম্যাচের ফলাফলের চাইতেও চর্চায় ইংরেজ শিবিরের আচরণ। বিশেষ করে অধিনায়ক বেন স্টোকসের বেশ কিছু সিদ্ধান্ত ও বক্তব্য। প্রথমত, ড্রয়ের প্রস্তাব হাতে নিজেই এগিয়ে গিয়েছেন। তারপর রবীন্দ্র জাদেজা তা নাকচ করামাত্র বিতণ্ডায় জড়িয়েছেন ইংরেজ দলনেতা।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভারতীয় টেস্ট দলটা ঠিক কার হাতে? অধিনায়ক শুভমন গিলের (Shubman Gill)? নাকি ড্রেসিংরুমে তাঁকে দাবিয়ে রেখে মাথাচাড়া দিচ্ছেন হেড কোচ গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir)? চতুর্থ টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টিম ইন্ডিয়া যখন কোণঠাসা, তখন এই মৌলিক প্রশ্ন ক্রিকেট মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে।
আর এই ইস্যুতেই এবার সরাসরি ময়দানে সুনীল গাভাসকর (Sunil Gavaskar)। ক্ষুব্ধ কিংবদন্তির সাফ কথা, ‘এটা শুভমানের দল, গম্ভীরের নয়। অধিনায়কই সব সিদ্ধান্ত নেবে। দোষারোপ হবে যখন, তখনও তো তাকেই সবকিছু শুনতে হবে!’
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ফের আলোচনায় বডিলাইন। ফের আলোচ্য ইংল্যান্ড। কিন্তু এবার আর ব্র্যাডমান কিংবা ব্র্যাডমানের দেশ অস্ট্রেলিয়া নয়। টার্গেট টিম ইন্ডিয়ার ঋষভ পন্থ। তিনি আহত, বাঁ-হাতের আঙুলে চোট পেয়েছেন জেনেও, নাগাড়ে শর্ট বল করে গেল ইংরেজ বাহিনী। যাকে কেন্দ্র করে ক্ষোভে ফুঁসে উঠলেন সুনীল গাভাসকার। টেনে আনলেন বডিলাইনের প্রসঙ্গ। ১৯৩২-৩৩ সিরজে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানকে আউট করতে শরীর লক্ষ করে বল ছোড়ার রণকৌশল বেছে নিয়েছিল ইংল্যান্ড। যাকে ঘিরে একসময় দানা বাঁধে অজস্র প্রশ্ন। নতুন করে ক্রিকেটের নিয়ম পর্যন্ত লেখা হয়।