দ্য ওয়াল ব্যুরো: কলেজের পরিবেশ যাতে সুস্থ-স্বাভাবিক হয়, সেই চেষ্টা করা হচ্ছে। মঙ্গলবার কসবা ল কলেজে (Kasba Law College) এসে এমনটাই জানালেন তৃণমূল বিধায়ক অশোক দেব (TMC MLA Ashok Deb)। ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনায় যে তিনজন মূল অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার হয়েছে তারা সকলেই তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা। এদের মধ্যে রয়েছে মনোজিৎ মিশ্র (Manojit Mishra) যার চাকরি পাওয়ার পিছনে অশোক দেবের হাত রয়েছে বলে দাবি। কিন্তু সেই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বিষয়টি এড়িয়ে যান বিধায়ক।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কসবা আইন কলেজে (Kasba Law College) গণধর্ষণের ঘটনার তদন্তে উঠে এল নতুন তথ্য। শুধু মনোজিৎ মিশ্র (Manojit Mishra) নন, নির্যাতিতার ভিডিও পাওয়া গেছে অন্য এক অভিযুক্ত প্রমিত মুখোপাধ্যায়ের ফোনেও (Mobile Video)! সূত্রের খবর এমনটাই।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কসবা ল কলেজে (Kasba Law College) গণধর্ষণের ঘটনার ৬ দিন হয়ে গেছে। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে তিনজন এবং পরে একজন নিরাপত্তাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কিন্তু আদতে এদের কারও শাস্তি হবে কিনা, সে নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের একাংশ। যদিও কলকাতা পুলিশ কমিশনার (Kolkata Police CP) আশ্বস্ত করেছেন, দোষ প্রমাণ হলে অভিযুক্তদের কঠোরতম শাস্তি হবে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ল কলেজে ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra)। দলের কড়া অবস্থানের পর, শেষমেশ দলীয় (TMC) শোকজের উত্তর পাঠালেন তিনি। জানা গিয়েছে, সোমবার রাতেই নিজের অবস্থান জানিয়ে দলকে লিখিত জবাব দিয়েছেন মদন।

সূত্রের খবর, সংক্ষিপ্ত হলেও মদনের চিঠিতে রয়েছে দু'টি স্পষ্ট অংশ। একদিকে তিনি নিজের মন্তব্যের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। অন্যদিকে, কেন তিনি ওই মন্তব্য করেছিলেন, তার একটি ব্যাখ্যাও দিয়েছেন চিঠিতে। তবে দল তাঁর জবাবকে কীভাবে গ্রহণ করবে, সেটা ভবিষ্যৎ বলবে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কসবার ল কলেজে (Kasba Law College) গণধর্ষণের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত ছিলেন কলেজের অস্থায়ী কর্মী ও শাসকদলের ছাত্র সংগঠনের এক প্রাক্তন ছাত্র। ঘটনার ছ’দিন পর সেই অভিযুক্তকে অবশেষে বহিষ্কার করল কলেজ কর্তৃপক্ষ। শিক্ষা দফতরের কড়া নির্দেশেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে কলেজের তরফে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কসবা ল কলেজে (Kasba Law College) গণধর্ষণের ঘটনার ছ'দিনের মাথায় কড়া পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার (State Govt)। উচ্চশিক্ষা দফতর থেকে সাত দফা নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষকে। এই নির্দেশ দ্রুত কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কসবা ল কলেজে (Kasba Law College) গণধর্ষণের ঘটনা নিয়ে রাজ্য তোলপাড়। মূল অভিযুক্তরা শাসক দলের নেতা হওয়ায় রাজনৈতিক তরজা আরও বেড়েছে। এরই মধ্যে ফের নারী নির্যাতনের অভিযোগ উঠল আরও এক তৃণমূল নেতার (TMC Leader) বিরুদ্ধে। শান্তিপুরের (Shantipur) এই ঘটনা এখন সংবাদ শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কসবা ল কলেজের (Kasba Law College) গণধর্ষণের ঘটনায় তথ্য সংগ্রহ করতে শহরে এসেছে বিজেপির অনুসন্ধান কমিটি (Fact Finding Team)। সোমবার কলকাতায় এসে প্রথমে লালবাজার এবং পরে ঘটনাস্থলে যায় ওই দল। পরে সাংবাদিক বৈঠক করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে কড়া আক্রমণ করে বড় প্রশ্ন তোলে এই দল। কী বক্তব্য তাঁদের?

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কলেজের ভিতরে পাঁচ সদস্যের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। বাইরে বিজেপির সঙ্গে হাতাহাতি রাত দখল মঞ্চের সদস্যদের। পরিস্থিতি মুহূর্তেই ধুন্ধুমার হয়ে যায়। নামানো হয় ব়্যাফ। মোতায়েন করা হয় আরও বেশি সংখ্যক পুলিশ। 

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আইন কলেজে আইনেরই ছাত্রীকে গণধর্ষণ আইনের ছাত্রদের! কসবার ঘটনা (Kasba Law College Incident) তোলপাড় ফেলে দিয়েছে রাজ্যে। একই সঙ্গে ফের প্রশ্ন তুলে দিয়েছে নারী নিরাপত্তার। স্বাভাবিকভাবেই সরকার তো বটেই, পুলিশের ভূমিকা নিয়েও নানা অভিযোগ উঠছে। এই আবহে বার্তা দিল কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। জানাল, নির্যাতিতাকে দ্রুত বিচার দিতে তাঁরা বদ্ধপরিকর।