দ্য ওয়াল ব্যুরো: দিল্লির ‘প্রাণঘাতী’ বায়ুদূষণের প্রতিবাদে বিক্ষোভরত জনতা পুলিশের দিকে গোলমরিচ ও লঙ্কা গুঁড়ো স্প্রে করার ঘটনায়

দ্য ওয়াল ব্যুরো: মাওবাদী সন্ত্রাসমুক্ত (Maoist) ভারত, লক্ষ্য ২০২৬ মার্চ। মাত্র ১৭ দিন আগে সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের শীর্ষ বৈঠকে এমনই ঘোষণা করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah News)। দাবি করেছিলেন, একসময় দেশের ১৩০টিরও বেশি জেলা নকশাল হানায় রক্তাক্ত হত, কিন্তু ‘‘সহিংস আন্দোলনের মেরুদণ্ড এখন কার্যত ভেঙে পড়েছে’’। মঙ্গলবার সকালে সেই দাবিকে আরও জোরালো করল অন্ধ্রপ্রদেশ পুলিশের অভিযান (Andhra Pradesh Police)।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বহু জঙ্গি হামলার মূল চক্রী, কুখ্যাত মাওবাদী নেতা মাদ্ভী হিডমা (Madvi Hidma)-কে খতম করলেন নিরাপত্তারক্ষীরা। অন্ধ্রপ্রদেশের আল্লুরি সীথারামারাজু (Alluri Sitharama Raju) জেলায় এনকাউন্টারে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। যা মাওবাদী দমন অভিযানে নিরাপত্তাবাহিনীর বড়সড় সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে।

অন্ধ্র–ছত্তীসগড়–তেলঙ্গানার ত্রিসীমান্তে এই অভিযানের সময় কমপক্ষে ছ’জন মাওবাদীর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এলাকাজুড়ে এখনও তল্লাশি চলছে।

#REL

দ্য ওয়াল ব্যুরো: মহারাষ্ট্রের গড়ছিরৌলিতে সোমবার গভীর রাতে আত্মসমর্পণ করলেন সিপিআই (মাওবাদী)-র কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা তথা কিষেনজির ভাই বেণুগোপাল রাও। সঙ্গে ছিলেন তাঁর প্রায় ৬০ জন সহযোগী। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী) হারাল তার পলিটব্যুরো এবং কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্যকে।

২০১১ সালে ঝাড়গ্রামের বুড়িশোলের জঙ্গলে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল কিষেনজির। একসময় জঙ্গলমহল কাঁপত তাঁর নামে। সেই কিষেনজিরই ভাই বছর ৭০-এর বেণুগোপাল। গত মাসে কিষেনজির স্ত্রী আত্মসমর্পণ করেন, এবার ভাই।

#REL

দ্য ওয়াল ব্যুরো: এদেশের মাওবাদী দলের অন্দরে বড় ধরনের এক দ্বন্দ্বের খবর সামনে এসেছে। তেলঙ্গানার গোয়েন্দা সংস্থার সূত্রে জানা যাচ্ছে, দলটির দুই শীর্ষ নেতা, মল্লোজুলা ভেনুগোপাল রাও ওরফে সোনু এবং থিপ্পিরি তিরুপতি ওরফে দেবুজি— পৃথক অবস্থান নিয়েছেন। একজন মনে করছেন, সময় এসেছে অস্ত্র নামিয়ে মূল স্রোতে ফিরে যাওয়ার, অন্যজন আবার সশস্ত্র সংগ্রাম আরও জোরদার করার পক্ষ নিয়েছেন।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া (মাওবাদী) একটি বিবৃতিতে অস্থায়ী সশস্ত্র অভিযান বন্ধ রাখার ঘোষণা করল। কেন্দ্রীয় সরকারকে সংগঠনের তরফে একমাসের সংঘর্ষ বিরতির অনুরোধ জানানো হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে শান্তিচুক্তির পথে যাওয়ার কথাও জানিয়েছে মাওবাদীরা। সম্প্রতি কেন্দ্রের লাগাতার অভিযানে একের পর এক মাওবাদী শীর্ষ নেতার মৃত্যু ও আত্মসমর্পণে বিধ্বস্ত অবস্থায় রয়েছে সংগঠন। তাই অস্ত্রবিরতির শর্তে সরকারের সঙ্গ

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ছত্তীসগড়ের (Chhattisgarh) সুকমায় (Sukma) নিরাপত্তা বাহিনীর শিবির উড়িয়ে দেওয়ার ছক কষেছিল নিষিদ্ধ মাওবাদী সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-র সশস্ত্র শাখা পিএলজিএ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই পরিকল্পনা সফল হয়নি। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে চার মাওবাদীকে (Maoist) গ্রেফতার করল সিআরপিএফ (CRPF) ও রাজ্য পুলিশ (State Police)।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: মাওবাদী সংঘর্ষে (Maoist Attack) এবার রক্তক্ষয় ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand)। বুধবার ভোরে ঝাড়খণ্ডের বোকারো জেলার (Bokaro) গোমিয়া থানা এলাকার বিরহোরডেরা জঙ্গলে সিআরপিএফ ও মাওবাদীদের মধ্যে গুলির লড়াই হয়। তাতে শহিদ হয়েছেন সিআরপিএফ-এর কোবরা ব্যাটেলিয়নের এক জওয়ান (CRPF Jawan)। একই ঘটনায় নিকেশ হয়েছে দুই মাওবাদীও।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এ দিন ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ শুরু হয় সংঘর্ষ। মাওবাদীদের গতিবিধি সম্পর্কে খবর পেয়ে নিরাপত্তা বাহিনী এলাকায় পৌঁছয়। তল্লাশি অভিযান (Search Operation) চলাকালীন আচমকাই শুরু হয় গুলির লড়াই।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ছত্তীসগড়ের বিজাপুর (Chhattisgarh Bijapur) জেলার ইন্দ্রাবতী ন্যাশনাল পার্ক এলাকায় মাওবাদীদের সঙ্গে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হল সিপিআই (মাওবাদী)-র কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুধাকরের (Sudhakar)। রাজ্য পুলিশের শীর্ষ আধিকারিক সুধাকরের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।

এই ঘটনার মাত্র এক মাস আগেই আরও এক শীর্ষ মাওবাদী নেতা নম্বালা কেশব রাও ওরফে বাসবরাজু নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হয়েছিলেন। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে দুই শীর্ষ মাওবাদী নেতাকে নিকেশ করতে সক্ষম হল নিরাপত্তাবাহিনী।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কড়া অবস্থান ভারতের। জিরো টলারেন্স নীতি মেনে সন্ত্রাসবাদ দমনে একাগ্র দেশ। তা আবারও প্রমাণ হল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী দৃঢ় বক্তব্যে। ছত্তীসগড়-তেলঙ্গানা সীমান্তের কারেগুট্টা পাহাড়ে ‘দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মাওবাদী দমন অভিযানে’ অন্তত ৩১ জন মাওবাদী খতম হয়েছে। এই অভিযানের সাফল্যকে 'ঐতিহাসিক' আখ্যা দিলেন অমিত শাহ। জানালেন, 'যে পাহাড় একসময় লাল সন্ত্রাসের দখলে ছিল, সেখানেই আজ উড়ছে তিরঙ্গা।' ২০২৬-এর মার্চের মধ্যে দেশ থেকে মাওবাদী নির্মূল করাই লক্ষ্য সরকারের।