দ্য ওয়াল ব্যুরো: আইপিএল ২০২৫ ফাইনালে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের জয়ের পর সবাই বিরাট কোহলির এবং দলের প্রশংসায় মেতে উঠেছে। সেই সময়ই চাহালের প্রেমিকা আরজে মাহভাশ একটি পোস্ট করেছেন। তা ইতিমধ্যেই ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। নজর কেড়েছে অনুরাগীদের।
তিনি লিখেছেন, “পাঞ্জাব কিংস শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করেছে। বিশেষ করে যুজবেন্দ্র চাহাল, যিনি খেলেছেন চোট নিয়ে। দ্বিতীয় ম্যাচে তার পাঁজরের হাড় ভেঙেছিল, হাতের আঙুলেও সমস্যা ছিল। এতকিছুর মাঝেও তিনি থেমে যাননি। আমরা তাকে ব্যথায় কাঁদতে দেখেছি, কিন্তু কখনও হাল ছাড়েননি। তার এই সাহস ও ক্রিকেটের প্রতি ভালবাসাকে স্যালুট।”
দ্য ওয়াল ব্যুরো: কাল বিকেলে চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের (Chinnaswami Stadium) ভেতরে যখন দাপিয়ে ডিজে চলছে, গান বাজছে, হুল্লোড় শুরু হয়েছে, আইপিএল বিজয়ী ক্রিকেটাররা যখন ট্রফি হাতে উল্লাস প্রদর্শন করছেন, ঠিক তখনই মাঠের বাইরে ভেসে উঠছে আর্তনাদ।
প্রশাসনিক গাফিলতিতে দলের বিজয় মিছিল দেখতে জমায়েত হাজারো সমর্থকের ঢেউ সুনামি হয়ে আছড়ে পড়ছে স্টেডিয়ামের প্রধান দরজায়! ধাক্কাধাক্কি, হুড়োহুড়ি পেরিয়ে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা যখন দানা বাঁধল, তখন প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য পুলিশকর্মী ও নিরাপত্তারক্ষীরা কার্যত দর্শক!
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ৪ জুন ছিল বেঙ্গালুরুর জন্য গর্বের দিন। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু (RCB) জিতেছে তাদের প্রথম আইপিএল ট্রফি। শহরের প্রাণকেন্দ্র চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে আয়োজিত হয় এক বিশাল অনুষ্ঠান, যেখানে অংশ নিতে আসেন হাজার হাজার আরসিবি সমর্থক। কিন্তু খুশির সেই মুহূর্তই নিমেষে পরিণত হয় এক ভয়াবহ বিপর্যয়ে। অতিরিক্ত ভিড় এবং অব্যবস্থাপনার জেরে পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ হারান কমপক্ষে ১১ জন, আহত হন আরও অনেকে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: স্থানীয় প্রশাসন ও আরসিবি শিবিরের মধ্যে যে সমন্বয়ের অভাব ছিল, অল্প সময়ে আয়োজনের কোনও সুরাহা না হওয়ার পরেও অনুষ্ঠান ঘোষিত হয়েছে এবং নির্ধারিত সূচি মাঝপথে বাতিল ও পরিবর্তনের জেরে যে ধোঁয়াশা বেড়েছে—পদপিষ্টের (Bengaluru Stampede) আসল কারণ হিসেবে একেই সামনে দাঁড় করিয়েছেন অনেকে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিপদের দিনে, লড়াইয়ের সময় পাশে ছিলেন যাঁরা, তাঁরা হাজির হলেন উৎসবের মঞ্চে।
সাইডলাইনের ওপারে এবি ডিভিলিয়ার্স। আর এপারে বিরাট কোহলি। কয়েক হাতের ব্যবধান। অথচ সময়ের নিরিখে কয়েক বছরের। ২০২১-এ আইপিএল সহ ক্রিকেটের সমস্ত ফর্ম্যাটকে বিদায় জানান দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার। বিরাটের সঙ্গে খেলেছেন আরসিবির হয়ে। অনেক বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কাছাকাছি, কখনও দোরগোড়ায় পৌঁছেও ট্রফি অধরা রয়ে গিয়েছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ফর্ম ছেড়ে গিয়েছে। কেরিয়ারের উপান্তে এসে পৌঁচেছেন। তারপরেও স্রেফ প্রাসঙ্গিক থাকার জন্য কিংবা উপার্জনের কথা ভেবে খেলে যান কেউ কেউ। অনেক কিংবদন্তি ক্রিকেটার এই পথের পথিক।
টি-২০-তে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার (Impact Player) আইনসিদ্ধ হয়েছে। যার অর্থ: কুড়ি ওভারের ম্যাচের পুরোটা মাঠে থাকার দরকার নেই। যখন যেমন প্রয়োজন, বোলার হলে স্রেফ বোলিংয়ের সময়, ব্যাটসম্যান হলে ব্যাটিং করতে ময়দানে নামলেই চলবে। বাকি সময় ডাগ আউটে বসে থাকো, দূর থেকে লড়াই দেখো।