রফিকুল জামাদার 

বাংলায় ভোটার তালিকায় নিবিড় সংশোধন বা SIR (SIR West Bengal) হলে কিছু চমকে দেওয়ার মতো তথ্য জানা যাবে বলে আগেই মনে করা হচ্ছিল। কম বেশি সেটা হচ্ছেও। তবে নির্বাচন কমিশনকে (EC) সবচেয়ে চমকে দিয়েছে কলকাতার (Kolkata SIR) হিসেবনিকেশ। এমনিতে মোট অসংগৃহীত এনুমারেশন ফর্ম বা un collectable enumeration ফর্মের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে উত্তর চব্বিশ পরগনা (North 24 Parganas) জেলা। স

সঞ্জু সুর

এরাজ্যের SIR মানচিত্রে (SIR West Bengal) প্রতিদিন নিত্যনতুন বিতর্ক জুড়ছে। সোমবার তেমনই এক নতুন বিতর্ক সামনে এসেছে। কমিশন সূত্রের খবর, রাজ্যের প্রায় ৮০ হাজারের বেশি বুথ এলাকায় যে এনুমারেশন ফর্ম (Enumeration Form) বিলি করা হয়েছিল, সেই ফর্ম ফিল-আপ করে জমা নেওয়ার পর ডিজিটাইজ করার সময় দেখা যাচ্ছে প্রায় দু’হাজারের বেশি বুথ এমন পাওয়া গিয়েছে যেখানে আনকালেক্টেবল ফর্ম (Uncollectable) বা ফেরত আসা ফর্মের সংখ্যা শূন্য! যা শুধু চাঞ্চল্যকর নয়, কমিশনের কাছে মনে হচ্ছে, এটা অবিশ্বাস্য।

কেন এই বিষয়টি এত বিতর্কিত?

দ্য ওয়াল ব্যুরো: নির্বাচন কমিশনের বিশেষ ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজের চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করলেন এক বুথ লেভেল অফিসার (BLO)। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদে। সর্বেশ সিং নামে মাত্র ৪৬ বছরের ওই সহকারী স্কুল শিক্ষক আত্মহত্যার আগে একটি সকরুণ ভিডি

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ২০০২ সালের নথি তাঁদের পক্ষে জোগাড় করা কার্যত অসম্ভব। যাঁরা পরিবারের কাছে তাঁদের পেশা গোপন করে রেখেছেন সামাজিক বেড়াজালের কারণে সেই অংশের পক্ষেও পরিবারের নথি জোগাড় করা সম্ভব নয়। কথা হচ্ছে যৌনকর্মীদের (Sex Workers) নিয়ে। এশিয়ার বৃহত্তম যৌনপল্লি সোনাগাছিতে (Sonagachi) এসআইআর (SIR West Bengal) আতঙ্ক নিয়ে এসআইআর আবহে কম প্রশ্ন ওঠেনি। ভোটার কার্ডে বিশেষ নিবিড় সংশোধন শুরুর ১৭ দিনের মাথায় যৌনকর্মীদের কথা মাথায় রেখে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও) মনোজ আগরওয়ালকে চিঠি লিখে সমাধানের আর্জিও জানায় তিন সংগঠন।

শঙ্খদীপ দাস

বাংলায় এসআইআর (SIR) শুরু হয়েছে। এনুমারেশেন ফর্ম বিলি করতে বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন বুথ স্তরের অফিসার তথা বিএলও-রা। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার দুপুরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) একটি সোশাল পোস্ট অনেকের নজর কেড়েছে। 

মুখ্যমন্ত্রী তাতে মোদ্দা লিখেছেন, বুধবার তাঁর পাড়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএলও তাঁর বাড়ির অফিসে এসে ফর্ম দিয়ে গেছেন। তবে, যতক্ষণ না বাংলার প্রতিটি মানুষ ফর্ম পূরণ করছেন, তিনি কোনও ফর্ম পূরণ করবেন না।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: এসআইআর (SIR) হলে যাবতীয় ক্ষমতা থাকবে কমিশনের (EC) হাতে। ভোটার তালিকার (Voter List) বিশেষ নিবিড় সংশোধনের সঙ্গে যুক্ত কোনও কর্মী-আধিকারিককে বদলি করা যাবে না। তাছাড়া যখন এসআইআর চলবে, সেই পর্বে বিএলও-দের (BLO) অন্য কোনও কাজ করতে হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

আগামী বছর বাংলায় বিধানসভা ভোট রয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই, তার আগে তালিকা সংশোধনের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন। বিহারের মতোই এসআইআরের চূড়ান্ত তালিকা ধরেই পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন করতে চাইছে তারা।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: শুক্রবার সর্বদল বৈঠক (All Party Meet) ডেকেছিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। মুখ্যনির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে (CEO) হওয়া সেই বৈঠক নিয়ে একেবারেই সন্তুষ্ট নয় তৃণমূল (TMC)। বৈঠক শেষে অরূপ বিশ্বাসে (Aroop Biswas) স্পষ্ট কথা, "আমরা আমাদের কথা বলেছি। তবে বৈঠকে সন্তুষ্ট নই। ১২০০-র বেশি একটা বুথে ভোটার থাকবে না, ইলেকশন কমিশনের (EC) এই সিদ্ধান্ত নিয়ে তৃণমূল জানিয়ে দিয়েছে ১২০০ বেশি হবে না মানে তাই বলে ভোটারদের দূরেও পাঠানো যাবে না।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ও ডিএমকে সভাপতি এমকে স্টালিন (MK Stalin) সোমবার বিজেপি (BJP) ও নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানালেন। তাঁর অভিযোগ, নির্বাচন কমিশন এখন বিজেপির “ভোট কারচুপির যন্ত্র” হয়ে উঠেছে। লোকসভায় বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী মহাদেবপুরায় ভোটার তালিকা কারচুপির অভিযোগ তুলে ইন্ডিয়া জোটের সাংসদদের নিয়ে মিছিলের নেতৃত্ব দেওয়ার কয়েক মিনিট আগেই এই মন্তব্য করেন স্টালিন।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ‘ভোটচুরি’