দ্য ওয়াল ব্যুরো: এয়ার ইন্ডিয়া বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে উঠে এল নতুন তথ্য (Ahmedabad Plane Crash)। বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারের (Boeing 787 Dreamliner) লেজের অংশে আগুন লাগার চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে তদন্তকারী সংস্থাগুলি। এই আগুন বিমানের টেক অফের সময় লেগেছিল নাকি সেটি ভেঙে পড়ার পর, এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে এয়ারক্র্যাফ্ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো (AAIB)।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আমদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে ফুয়েল কন্ট্রোল সুইচের ভূমিকা নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। এরইমধ্যে এয়ার ইন্ডিয়ার তরফে জানানো হল, এয়ার ইন্ডিয়ার সব বোয়িং ৭৮৭ বিমানে (Air India Boeing 787 Flight) জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম বা ফুয়েল কন্ট্রোল সুইচের (FCS) লকিং মেকানিজম পরীক্ষা শেষ, তাতে কোনও ত্রুটি ধরা পড়েনি।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আমদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৯ বছরের সংকেত গোস্বামী। প্রাথমিক তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরই মুখ খুললেন তাঁর বাবা অতুল গোস্বামী। সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, 'এই রিপোর্টে আমরা একেবারেই সন্তুষ্ট নই (Air India Plane Crash Victim's Father Demands Strict Action)। সরকারের কাছে অনুরোধ, সম্পূর্ণ তদন্ত করা হোক। দোষীদের বিরুদ্ধে যেন কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়।'

দ্য ওয়াল ব্যুরো: পাইলট ইচ্ছাকৃতভাবেই ইঞ্জিন বন্ধ করেছিলেন, আমদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনা (Air India Plane Crash) এমন আশঙ্কাই প্রকাশ করলেন ভারতের অন্যতম বেসরকারি বিমান নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ক্যাপ্টেন মোহন রঙ্গনাথন (Mohan Ranganathan)। তাঁর দাবি, বিমানের জ্বালানি কন্ট্রোল সুইচ (Fuel Control Switch) দু’টি একইসঙ্গে বন্ধ হয়, যা কেবলমাত্র ম্যানুয়ালি বা হাতে করা সম্ভব। কোনও সফটওয়্যার ত্রুটি বা টার্বুলেন্সের কারণে এটা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আমদাবাদে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ এয়ার ইন্ডিয়া বিমান দুর্ঘটনার (Ahmedabad Air India Plane Crash) তদন্ত চলছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে সবদিক। নাশকতার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় বেসামরিক বিমান পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী মুরলীধর মোহল (Minister of State for Civil Aviation of India Murlidhar Mohol)।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আমদাবাদে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার (Ahmedabad Plane Crash) দু'সপ্তাহ পর শেষ অজ্ঞাত মৃতদেহ (Last Victim of Plane Crash) শনাক্ত করা গেল। ডিএনএ পরীক্ষার (DNA Test) মাধ্যমে তাঁর পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। এই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২৬০। যার মধ্যে বিমানের যাত্রী ২৪১ জন। প্রাণ হারিয়েছেন সাধারণ মানুষও।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আমদাবাদের মেঘানী নগরে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার সাত দিন কেটে গেলেও বহু পরিবার এখনও ভুগছে অনিশ্চয়তায়। এখনও নিখোঁজ একাধিক। হন্যে হয়ে খুঁজছে তাঁদের প্রিয়জন। অনেকেই ভাবছেন, হয়তো বেঁচে আছেন। ডিএনএ মিলিয়ে ধীরে ধীরে সামনে আসছে সত্যি। দেহ তুলে দেওয়া হচ্ছে পরিবারের হাতে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আমদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার (Air India Plane Crash) তিন দিন কেটে গেলেও এখনও চলছে দেহ শনাক্ত ও হস্তান্তর প্রক্রিয়া (Body Hand Over)। রোববার সকাল পর্যন্ত আমদাবাদ সিভিল হাসপাতালে মোট ৩২টি ডিএনএ নমুনা মেলানো সম্ভব হয়েছে। যার মধ্যে ১৪টি দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যেই।

সিভিল হাসপাতালের অ্যাডিশনাল মেডিক্যাল সুপারিনটেন্ডেন্ট চিকিৎসক রজনীশ পটেল জানিয়েছেন, শনিবার থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং রোববার সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এই পরিসংখ্যান পাওয়া গেছে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: লন্ডন থেকে এ দেশে ফিরেছিলেন ইদের আনন্দ ভাগ করে নিতে। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটিয়েছিলেন, হাসি-আনন্দে ভরপুর মুহূর্ত বন্দি করেছিলেন ক্যামেরায়। কেউ জানত না, সেটাই তাঁর জীবনের শেষ ইদ। ৩৮ বছরের জুনেইদ মহম্মদ নানাভালা, তাঁর স্ত্রী আকিল এবং তিন বছরের কন্যা সানা, তিনজনই বৃহস্পতিবার ছিলেন আমদাবাদের ওই বিমানে। আকাশে ওড়ার মিনিট খানেকের মধ্যেই সেই বিমান ভেঙে পড়ে, আগুনে ঝলসে যায় একজন বাদে সকলে।

এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় বিমানের ২৪২ জন যাত্রীর মধ্যে ২৪১ জনেরই মৃত্যু হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছেন জুনেইদ ও তাঁর পরিবারও।

#REL