দ্য ওয়াল ব্যুরো: বীরভূমের তৃণমূল নেতা তথা প্রাক্তন জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে অভিযোগ (Anubrata Mondal Viral Audio Case) তদন্তে বীরভূমের পুলিশ সুপারকে (Superintendent of Police , Birbhum) সাময়িক স্বস্তি দিল হাইকোর্ট (Calcutta High court)। পুলিশ কর্তার আবেদনের ভিত্তিতে আদালত জানিয়েছে, আগামী ১৪ জুলাই বেলা ১২টার সময় ভার্চুয়ালি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের মুখোমুখি হতে হবে পুলিশ সুপারকে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ নথি ডিজিটালই পাঠাতে হবে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: মা সারদা দেবীর স্মৃতিবিজড়িত বাড়িই এবার পড়ল প্রোমোটিংয়ের খাঁড়ার ঘায়ে। কলকাতার বাগবাজারে (Bagbazar) ‘মায়ের বাড়ি’র একাংশে (Part of Maa Sarada's house) বেআইনি নির্মাণের অভিযোগে শেষমেশ হস্তক্ষেপ করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। পুরসভার জমা দেওয়া রিপোর্ট খতিয়ে দেখে বিচারপতি সৌমেন সেন ৩০ দিনের মধ্যে নির্মীয়মাণ অংশ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: চাকরি হারানোর পরে স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) কাছে বারবার আবেদন করেও কোনও সাড়া পাননি নদিয়ার শিক্ষিকা নাহিদা সুলতানা। শেষ পর্যন্ত কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়ে মিলল সুবিচার। বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্য (Justice Sougata Bhattacharya) নির্দেশ দিয়েছেন, নাহিদা সুলতানাকে ফের আপার প্রাইমারি স্কুলে নিয়োগ করতে হবে এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনকে তাঁর কাজে যোগদানের সময়সীমা বাড়িয়ে দিতে হবে।
এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Recruitment Corruption) ‘চিহ্নিত অযোগ্য’দের আবেদনের উপর স্থগিতাদেশ বহাল রেখেছে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ (Calcutta High Court)। বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের সিঙ্গল বেঞ্চের রায় চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য ও এসএসসির করা আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। আর তার পরেই রাজ্য ও কমিশনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন চাকরিহারা আন্দোলনকারী শিক্ষক মেহেবুব মণ্ডল (Mehboob Mandal)।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ওবিসি সংরক্ষণ সংক্রান্ত মামলায় বুধবার কলকাতা হাইকোর্টে চাঞ্চল্যকর মোড়। আবেদনকারীরা আপাতত সাধারণ ক্যাটাগরিতে ফর্ম পূরণ করতে পারবেন বলে জানিয়ে দিল আদালত। তবে ওবিসি ক্যাটাগরিতে ফর্ম জমার অনুমতি দেওয়া হল না। রাজ্যের হলফনামাও তলব করল আদালত।
বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যর এজলাসে এদিন দীর্ঘ শুনানি চলে। মামলাকারীদের পক্ষে বিশিষ্ট আইনজীবী এম আর শামশাদ জানান, ৩ এপ্রিল ও ১৭ এপ্রিলের সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, উপযুক্ত প্রার্থীরা পূর্ব ক্যাটাগরিতে ফর্ম পূরণ করতে পারেন এবং যারা পূর্বে পরীক্ষায় বসেছিলেন, তাঁদের বয়সে ছাড় দেওয়ার কথাও বলা হয়েছিল।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant Workers) ভিনরাজ্যে আটকে রেখে হেনস্তার ঘটনায় রাজ্যকে দ্রুত পদক্ষেপের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।
বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তীর ডিভিশন বেঞ্চ। রাজ্যের মুখ্যসচিবকে (Chief Secretary) আদালতের নির্দেশ, সচিব পদমর্যাদার নিচে নন—এমন একজন আধিকারিককে অবিলম্বে নিযুক্ত করতে হবে, যিনি ওড়িশা সরকারের সঙ্গে সমন্বয় রেখে সমস্যার দ্রুত সমাধানে উদ্যোগ নেবেন।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ফের রাজনৈতিক মিছিলে প্রশাসনের অনুমতি না মেলায় কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হল বিজেপি। আগামী ১৩ জুলাই (রবিবার) কাঁথিতে (Contai) বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নেতৃত্বে জনসংযোগ মিছিলের আয়োজন করেছে বিজেপি। সেই কর্মসূচির অনুমতির জন্য ৫ জুলাই কাঁথি থানায় আবেদন জমা দিয়েছিল পদ্ম শিবির। কিন্তু অভিযোগ, এখনও পর্যন্ত পুলিশের তরফে অনুমতি দেওয়া হয়নি।
এই অবস্থায় হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন এক বিজেপি কর্মী। বৃহস্পতিবার সেই মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: কসবা ল কলেজের ধর্ষণকাণ্ডে কলকাতা পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল (SIT)-এর কাজকর্মে আপাতত সন্তুষ্ট নির্যাতিতার পরিবার। কলকাতা হাইকোর্টে তাঁরা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, পুলিশি তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে তাঁদের কোনও অসন্তোষ নেই। এই অবস্থায় জনস্বার্থ মামলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নির্যাতিতার পরিবারের আইনজীবীরা।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি মিতা দাস দে-র ডিভিশন বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে রাজ্যের পক্ষে আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, আদালতে সিল করা খামে তদন্ত সংক্রান্ত রিপোর্ট ও ১৬৪ ধারায় নির্যাতিতার গোপন জবানবন্দি পেশ করা হয়েছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: এসএসসির নতুন নিয়োগে (SSC Recruitment Case) ‘দাগি’দের সুযোগ না-দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি) ও রাজ্য সরকার পৌঁছেছে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে (Calcutta High Court)। শুনানিতে এসএসসি-র ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল বেঞ্চ।
বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি স্মিতা দাসের ডিভিশন বেঞ্চ সরাসরি প্রশ্ন তোলে— এসএসসি কেন ‘দাগি’ প্রার্থীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে? আদৌ কি কমিশনের এমন কোনও অবস্থান নেওয়ার অধিকার রয়েছে? আর নিয়োগপ্রক্রিয়ায় কমিশন কেমন করে প্রভাবিত হচ্ছে?