দ্য ওয়াল ব্যুরো: চার দিনের মাথায় ফের ছাত্র-মৃত্যু আইআইটি খড়্গপুর ক্যাম্পাসে (IIT Kharagpur Campus)। সোমবার রাতে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হল দ্বিতীয় বর্ষের এক পড়ুয়ার। যদিও কর্তৃপক্ষের দাবি, গলায় ওষুধ আটকেই এই মর্মান্তিক পরিণতি ছাত্রের  (IIT Kharagpur student death)। গত শুক্রবারই এক পড়ুয়ার মৃতদেহ উদ্ধার হয় হস্টেলে। তার চারদিনের মধ্যে আবারও এক পড়ুয়ার মৃত্যু! প্রশ্ন উঠছে একাধিক মহলে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আইআইটি খড়্গপুরে (Kharagpur IIT) পড়ুয়ার রহস্যমৃত্যু। ক্যাম্পাসের একটি ঘরে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার (Student Death) হয়েছে ঋতম মণ্ডল নামে ওই পড়ুয়ার। জানা গিয়েছে, মেক্যানিকাল বিভাগে চতুর্থ বর্ষের পড়ুয়া ছিলেন ঋতম।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: অধ্যাপকের যৌন নিগ্রহের জেরে গায়ে নিজের গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মঘাতী ছাত্রী। এই ঘটনার কয়েকদিন পরই ফের ওড়িশার (Odisha Incident) এক কলেজের অধ্যাপকের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগকে কেন্দ্র করে শোরগোল। এই ঘটনায় পশ্চিম ওড়িশার সাম্বলপুর শহরের গঙ্গাধর মেহের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপককে গ্রেফতার করা হয়েছে (Another Professor Abuses Student In Odisha)।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কালীঘাটের মুখার্জিপাড়া লেনের একটি বাড়ি থেকে সোমবার ভোরে উদ্ধার হল দশম শ্রেণির এক ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ (Suicide)। নাম শৌর্য্য সরকার, বয়স ১৬। মানসিক অবসাদে ভুগছিল সে, পরিবারের তরফে তার কাউন্সেলিং চলছিল এনআরএস মেডিক্যালে (NRS Hospital)।

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, টালিগঞ্জ থানা এলাকার একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়ত শৌর্য্য। সাম্প্রতিক সময়ে আচরণে বড় পরিবর্তন দেখা যাচ্ছিল। চুপচাপ হয়ে পড়েছিল, একাকিত্বে ভুগছিল। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে কাউন্সেলিং শুরু করলেও ভেতরের লড়াইয়ের খবর হয়তো কারও কাছেই পুরোপুরি পৌঁছায়নি।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আশায় সবরকম চেষ্টা করছিলেন মালদহের দম্পতি। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করেছিলেন। স্কুল হস্টেলে (School Hostel) থেকেই পড়াশোনা করছিল শ্রীকান্ত মণ্ডল (১৪)। কিন্তু কয়েকদিন আগেই অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়ার মৃত্যুর খবর যায় পরিবারের কাছে। হস্টেল থেকে উদ্ধার হয় পড়ুয়ার দেহ (Students body resued from hostel)। কী কারণে মৃত্যু তা এখনও স্পষ্ট নয়। এদিকে স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন মৃতের বাবা-মা। এমনকী বিচার না পেলে শেষকৃত্য করবেন না বলেও জানান। সেইমতোই তিনদিন ধরে ফ্রিজারে দেহ আগলে রেখেছেন তাঁরা।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: চিপসের প্যাকেট চুরির অপবাদ, অপমানিত হয়ে আত্মঘাতী সপ্তম শ্রেণির পড়ুয়া। গত কয়েকদিন ধরেই এই খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছে। ভাইরাল হয়েছে সুইসাইড নোট। সেখানে লেখা 'মা আমি বলে যাচ্ছি যে আমি চুরি করিনি...।' পাঁশকুঁড়ার এই ঘটনায় (Panshkura Child Death) এবার এক নয়া মোড়। ওই সুইসাইড নোটে (Suicide Note) কেবলই কিশোরের হাতের লেখা নেই, গ্রাফোলজিস্টদের মতে, আরও একজনের হাতের লেখাও রয়েছে সেখানে। উঠছে একাধিক প্রশ্ন।