দ্য ওয়াল ব্যুরো, হুগলি: চুঁচুড়ার কাপাসডাঙা লিচুতলার বাসিন্দা, প্রাক্তন সেনাকর্মী শশীকান্ত হালদার। তিন দশক ধরে দেশের সেবায় ছিলেন। রাজীব গান্ধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন শান্তিসেনার সদস্য হয়ে শ্রীলঙ্কাতেও গিয়েছিলেন। কাজের সূত্রে ফোর্ট উইলিয়াম থেকে লাদাখ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গেছেন। অবসর নিয়েছেন প্রায় ৩৪ বছর আগে। ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন একাধিক নির্বাচনে। সেই প্রাক্তন সেনাকর্মী শশীকান্ত হালদারের নাম বাদ গেল ভোটার তালিকা থেকে। পেলেন না এনুমারেশন ফর্ম।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাজ্যে (West Bengal) এসআইআরের (SIR) কাজ পুরোদমে চলছে। বাড়ি বাড়ি বিএলও অভিযানে (BLO) এখনও পর্যন্ত ৭ কোটির বেশি এনুমারেশন ফর্ম (Enumeration Form) বিলি হয়ে গেছে। কিন্তু বিতর্ক থামছে না। শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) শুরু থেকেই এর বিরোধিতা করে আসছে। আদালতে মামলাও করেছে। আর বিজেপি (BJP) স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূলের পাল্টা দাবি করেছে ভুয়ো ভোটার (Fake Voter) ইস্যুতে। সেটা নিয়েই বুধবার সিইও দফতরে (CEO Office) গিয়ে 'প্রমাণ' দেখালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: তিন বছর তিন মাস ১৯ দিনের জেলজীবনের পর মঙ্গলবার বাড়ি ফিরেই যেন আবার নিজের পুরনো ছন্দে ফিরলেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। বুধবার ভোরের আলো ফোটার আগেই বেহালা (পশ্চিম)-এর বিধায়কের কলম ছুঁয়ে পৌঁছে গেল এক খোলা চিঠি তাঁর ভোটভিত্তির মানুষের কাছে। জেলবন্দি জীবনের দীর্ঘ অধ্যায় শেষে বেহালাবাসীর সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতে উদ্যোগী ‘দুযারে বিধায়ক’!
দ্য ওয়াল ব্যুরো: চারিদিকে এখন একটাই আলোচনা— SIR। কাগজ দেখাতে হবে, নথি জমা দিতে হবে, পরিচয় প্রমাণ করতে হবে— এই বার্তা পৌঁছে গেছে শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত। কিন্তু সমাজের এক প্রান্তে, যেখানে জীবনের প্রতিদিনই বেঁচে থাকার সংগ্রাম, সেখানে এই নির্দেশ যেন এক নতুন আতঙ্কের নাম হয়ে উঠেছে।
#REL
কলকাতার উপকণ্ঠে অবস্থিত কাদাপাড়া বসতি। সরু গলি, কাঁদামাটি আর টিনের ঘর। এখানে থাকে প্রায় তিনশো পরিবার— দিনমজুর, গৃহকর্মী, ফেরিওয়ালা, রিকশাচালক, নির্মাণ শ্রমিক। কারও স্থায়ী ঠিকানা নেই, কারও আধার কার্ডে বানান ভুল, কারও রেশন কার্ড বাতিল। এখন সবাই বলছে, “SIR করতে হলে কাগজ লাগবে।”
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বাংলায় ভোটার তালিকায় নিবিড় সংশোধন (SIR) নিয়ে যখন তীব্র রাজনৈতিক টানাপোড়েন চলছে, তখন ভুয়ো ভোটার নিয়ে বড় দাবি করলেন প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ জহর সরকার (Jawhar Sircar)। জহরবাবু অতীতে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক ছিলেন। সেদিক থেকে তাঁর বক্তব্যের গুরুত্ব অবশ্য রয়েছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ৪ নভেম্বর থেকেই রাজ্যজুড়ে (West Bengal) শুরু হয়েছে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ (SIR)। সকাল থেকে হাতে ফর্ম আর তালিকা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বুথ লেভেল অফিসার (বিএলও)-রা। নতুন ভোটার যুক্ত করা, পুরনো তথ্য সংশোধন—সব মিলিয়ে চলছে প্রবল ব্যস্ততা।
কিন্তু ভোটারদের একাংশের মনে এখনও প্রশ্ন, এই এনুমারেশন ফর্ম বা গণনা ফর্ম আসলে কীভাবে পূরণ করতে হয়? আর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন—২০০২ সালের ভোটার তালিকায় কারও নাম না থাকলে, রিলেটিভ (Relative) হিসেবে কার নাম দেওয়া যাবে?
দ্য ওয়াল ব্যুরো: সম্প্রতি রাজ্যজুড়ে ভোটারদের (West Bengal SIR) হাতে পৌঁছে গিয়েছে SIR-এর এনুমারেশন ফর্ম (SIR Form)। অনেকে ইতিমধ্যেই ফর্ম পূরণের কাজ শুরু করেছেন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, নামের বানানে ভুল, তথ্যের অসঙ্গতি বা সামান্য কাটাকুটির মতো সমস্যায় পড়ছেন বহু মানুষ। ফলে তৈরি হচ্ছে দুশ্চিন্তা। তবে উদ্বেগের কিছু নেই— কারণ ভুল সংশোধনের সহজ ও নির্ভরযোগ্য উপায় রয়েছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: গত ৪ নভেম্বর থেকে রাজ্যে (West Bengal) এসআইআরের (SIR) এনুমারেশন ফর্ম (Enumeration Form) বিলি শুরু হয়েছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে সেই ফর্ম দিচ্ছেন বুথ লেভেল অফিসার বা বিএলও-রা (BLO)। কমিশনের তথ্য বলছে, এখনও পর্যন্ত প্রায় ৭ কোটি ফর্ম বিলি সম্পন্ন হয়েছে। তবে এখনও বহু মানুষের মধ্যে সংশয় রয়েছে বিএলও-দের নিয়ে। কারা এই বিএলও, যারা বাড়িতে আসবেন তারা 'আসল' বিএলও কিনা - এইসব প্রশ্ন রয়েই গেছে। তবে কমিশনের (ECI) তরফে সব তথ্য পরিষ্কার করে বলে দেওয়া হয়েছে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিহারের (Bihar) পর ১২ রাজ্যে এসআইআর (SIR) ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI)। তার মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও (West Bengal)। ইতিমধ্যে রাজ্য পুরোদমে চলছে এসআইআরের কাজ। কিন্তু তার মধ্যেই শীর্ষ আদালতে মামলা হয়েছিল। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই নোটিস ইস্যু করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।