দ্য ওয়াল ব্যুরো: একরত্তি শিশুর ওপর নির্দয় আচরণের ঘটনা ঘটেছে অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজ ও বিধায়ক-অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিকের বাড়িতে। জানা যাচ্ছে, তাঁদের মেয়ে কৃষভির এখনও এক বছরও হয়নি। সেই ছোট্ট শিশুকন্যাকে সামলানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এক পরিচারিকাকে। কিন্তু ধৈর্য হারিয়ে কৃষভিকে উল্টো করে মারধর করেন তিনি। মাসখানেক আগে, সিসিটিভি ফুটেজে সেই দৃশ্য চোখে পড়তেই ভয় পেয়ে যান শ্রীময়ী।
সুখেন দাস প্রবল অভাবের ভিতর থেকে তাঁর প্রতিভা নিয়ে বেরিয়ে এসে টালিগঞ্জ পাড়ায় সাফল্য পান। স্পটবয় থেকে শিশুশিল্পী হয়ে পরিচালক, প্রযোজক হন। বড় বড় শিল্পীদের আশীর্বাদ,স্নেহ পেয়ে পাকা অভিনেতা হয়ে ওঠেন তিনি। ছোট বয়সেই ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে পরিচয় হয় সুখেনের।
সুখেন শিশুশিল্পী রূপে প্রথম জনপ্রিয়তা পান 'লালুভুলু' ছবি করে।
'মাসিমা মালপো খামু' ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক আইকনিক সংলাপ 'সাড়ে চুয়াত্তর' ছবিতে। যতদিন বাংলা ছবি থাকবে ততদিন এই সংলাপ বেঁচে থাকবে। যাকে দেখতে ভানুর এই মালপোয়া খেতে আসা তিনি হলেন রমা, সবাই যাকে সুচিত্রা সেন নামে চেনে। কিন্তু সুচিত্রা সেনের সঙ্গে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের পারিবারিক সম্পর্ক কেমন ছিল? ব্যক্তিগত জীবনে অন্তরালপ্রিয়া সুচিত্রা কতটা সহজ ছিলেন ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে? দু'জনের শুরুই প্রায় একসঙ্গে। দু'জনের আদি বাড়ি ওপার বাংলায়।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাজনীতির পথ আলাদা হয়েছে আগেই। সংসারও ভেঙেছে তাঁদের। তবু জয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যুর খবর শুনেই হাজির হলেন প্রাক্তন স্ত্রী অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়। মন ভাল নেই তাঁর। জয়ের অসুস্থতার খবর আগেই পৌঁছেছিল তাঁর কাছে। হাজিরও হয়েছিলেন হাসপাতালে। শেষ দিনেও সঙ্গী হলেন তাঁর। ছলছল চোখ ঢাকতেই কি বেছে নিলেন সানগ্লাস?
ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন অনন্যা-জয়। মিস ক্যালকাটার মঞ্চে জয়ের কার্ড চেয়েছিলেন অনন্যা। আর জয় বিচারকের আসনে বসেও মুগ্ধ হয়েছিলেন তাঁর রূপে-গুণে। ভালই চলছিল সবকিছু। কিন্তু দশ বছর যেতে না যেতেই সংসার টালমাটাল। এক সময় তা ভেঙে যায়।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: সোশ্যাল মিডিয়ার দুনিয়ায় ঝলমলে নাম সোহিনী গঙ্গোপাধ্যায়। অন্তঃসত্ত্বাকালীন প্রতিটি মুহূর্ত তিনি উদযাপন করেছিলেন হাসিমুখে। বেবি বাম্প ফটোশুট থেকে শুরু করে সাধভক্ষণ—সবকিছুই ভাগ করে নিয়েছিলেন অনুরাগীদের সঙ্গে। প্রত্যেকটি পোস্টে ছিল মাতৃত্বের রঙিন ছোঁয়া।
কিন্তু সেই আনন্দই ম্লান হয়ে গেল হঠাৎই। ডেলিভারির সময় ঘটে গেল এক মর্মান্তিক ঘটনা। নবজাতক সন্তানকে কোলে নেওয়ার আগেই শূন্য হয়ে গেল সোহিনীর কোল। মারা গিয়েছে তাঁর সন্তান। শ্বাসনালীতে কর্ড জড়িয়ে থাকার কারণেই এই বিপত্তি বলে জানা গেছে।
বাংলা ছবিতে যখন ক্লিনশেভড হিরোরা পর্দায় রাজ করছেন, তখন দাড়িওয়ালা গালের এক হিরোর আবির্ভাব হল। বয়সে একটু ছোট, তাই বড় দেখাতে গালে দাড়ি রাখা হল। কিন্তু সব হিরোর থেকে এই লুক দিয়েই তিনি নিজের স্বতন্ত্র স্টাইল প্রতিষ্ঠা করলেন। বিদেশ সরকারের 'অপরূপা' ছবিতে অভিষেক ঘটল তাঁর। আটের দশকের নতুন হিরো এলেন
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বাংলা ছবির জনপ্রিয় অভিনেতা জয় বন্দ্যোপাধ্যায় আর নেই। সোমবার সকালে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন অভিনেতা। সম্প্রতি শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল তাঁকে।
গ্ল্যামারকে সেই অর্থে কোনও দিন আমল দেননি এই অভিনেতা। অন্যদিকে তাঁর নিজের দাদা (Uttam Kumar) যেন গ্ল্যামারেরই দেবতা। কিন্তু ভাই একেবারেই সাধারণ সাজেও অসাধারণ। তিনি ইন্ডাস্ট্রির বুড়োদা, সবার প্রিয় তরুণকুমার (Tarun Kumar)। দাদা উত্তমকুমার বলতেন, "শুধু দু'জনের সঙ্গে অভিনয় করতে গেলে আমায় সতর্ক থাকতে হয়। একজন সাবু (সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়) আরেকজন আমার ভাই বুড়ো (তরুণকুমার)। দুজনেই আমার চেয়েও বড় অভিনেতা। এরা কখন তাক লাগিয়ে দেবে কিচ্ছু বলা যায় না।"