দ্য ওয়াল ব্যুরো: 'সিপিএম এবং আরএসএসের বিরুদ্ধে আদর্শের দিক থেকে লড়াই করি,' লোকসভায় বললেন বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। তুঙ্গে বিতর্ক, চাপানউতর ইন্ডিয়া জোটোর অন্দরে। এনিয়ে ক্ষুব্ধ বাম নেতা-কর্মীরাও। ফের প্রশ্নের মুখে জোটের ভবিষ্যৎ।
কেরলে এক অনুষ্ঠানে রাহুল আরএসএস ও সিপিআইএম-কে একাসনে বসিয়ে যেভাবে ‘মানবিকতার অভাব’-এর অভিযোগ তুলেছেন, তা নিয়ে শুরু হয় সমস্যা। সূত্রের খবর, শনিবার জোটের অনলাইন বৈঠকেও এই বিষয়টি তুলে ধরেন সিপিআই নেতা ডি রাজা।
জয়ের কোনও বাস্তব সম্ভাবনা ছিল না, তা বিলক্ষণ জানত বাম-কংগ্রেস। তবু লক্ষ্য ছিল রাজ্যে মেরুকরণের রাজনীতির ভিত নাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা। কালীগঞ্জের উপনির্বাচনে সেই প্রয়াসে একসঙ্গে কোমর বেঁধে মাঠে নামে দুই দল। কিন্তু জামানত রক্ষা করতে পারেনি। তাহলে ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনের ব্লু প্রিন্ট কেমন হবে? দ্য ওয়ালকে সিপিএম (CPIM) রাজ্য সম্পাদক স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন, সবটাই নির্ভর করবে অপর পক্ষের সিদ্ধান্তের উপর।
"সম্পূর্ণটাই ফেক। সম্পূর্ণটাই বানানো। এই ছেলেটি একজন প্রতারক, যিনি ইতিমধ্যেই পুলিশের কাছে দু'বার গ্রেফতার হয়েছেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নাম করে আর্থিক প্রতারণার দায়ে বাঁশদ্রোণী থানার পুলিশ ওঁকে বেলঘড়িয়া থেকে গ্রেফতার করেছিল। আর একবার নিমতা থানা"— নিজের আপত্তিকর ছবি ভাইরাল হতেই অভিযুক্ত অনিন্দ্য চৌধুরীর ক্যারেকটার সার্টিফিকেট তুলে ধরে দ্য ওয়ালের মুখোমুখি সিপিএম নেতা তন্ময় ভট্টাচার্য (Tanmay Bhattacharya)। কে এই অনিন্দ্য? সেটা জানতে হলে প্রেক্ষাপট জানা প্রয়োজন।
মঙ্গলবারের সকালে বঙ্গোপসাগরের সৈকতে এক অদ্ভূত দৃশ্য তৈরি হল! বর্ষায় অঝোর ঝর্ণার নিচে যেমন মাঝেসাঝে দৃষ্টিনন্দন রামধনু তৈরি হয়। এই ছবিটাও তেমনই উজ্জ্বল ও ঝকঝকে। একই ফ্রেমে তৃণমূল ও সিপিএম। একজন দমদমের তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। অন্যজন চব্বিশের ভোটে ব্যারাকপুর লোকসভায় সিপিএম প্রার্থী দেবদূত ঘোষ (Debdyut Ghosh)। সিপিএমের বর্তমান ক্ষয়িষ্ণু দশাতেও ব্যারাকপুরে ৯.৬ শতাংশ তথা প্রায় ১ লক্ষ ১০ হাজার ভোট পেয়েছিলেন যিনি।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: আপত্তিকর ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই বরানগর থানায় (Baranagar PS) অভিযোগ দায়ের করলেন সিপিএম নেতা তন্ময় ভট্টাচার্য (Tanmay Bhattacharya)।
বামনেতার অভিযোগ, অনিন্দ্য চৌধুরী নামে নিমতার এক ব্যক্তি তাঁর কিছু আপত্তিকর ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। তাঁর দাবি, এই ঘটনার ফলে তাঁর সামাজিক মর্যাদা এবং ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে। অভিযোগপত্রে তিনি একটি ইউটিউব চ্যানেলের নামও উল্লেখ করেছেন, যেখানে এই বিষয়টি নিয়ে একটি ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বেশি দিনের কথা নয়। গত মাসের শেষের দিকে সাসপেনশনের মেয়াদ শেষ হতেই সিপিএম (CPIM) নেতা তন্ময় ভট্টাচার্য (Tanmay Bhattacharya) দলের সদস্যপদ ফিরে পেয়েছেন। মহিলা সাংবাদিককে শ্লীলতাহানির অভিযোগ ওঠায় ৬ মাসের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছিল প্রাক্তন বাম বিধায়ককে। এরই মধ্যে আবার নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে তন্ময়কে নিয়ে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর বেশ কিছু আপত্তিকর ছবি ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট দেখিয়ে দাবি করা হচ্ছে, তন্ময় আছেন তন্ময়েই। যদিও বামেদের অনেকেই ব্যাপারটাকে পাত্তা দিতে নারাজ। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরতে থাকা ছবি ও অভিযোগের কতটা গ্রহণযোগ্যতা আছে, সেটা নিয়েই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় খড়্গপুরের প্রবীণ বামপন্থী নেতাকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল নেত্রী বেবি কোলে ও তার দলবলের বিরুদ্ধে। সোমবার সেই বেবি কোলেকে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিল তৃণমূল।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: জ্যোতি বসু। ভারতের হাতে গোনা কয়েকজন রাজনীতিকের একজন, যিনি জীবদ্দশায় তো বটেই, মৃত্যুর ১৫ বছর পরেও সমান আলোচিত। কিছু তোষামুদে তারিফ, কিছু নিন্দা, বহু সমালোচনার অভিঘাত পেরিয়েও জ্যোতি বসু জাতীয় রাজনীতিতে এমন এক ব্যক্তিত্ব, যাঁর সঙ্গে অন্যের তুলনা টানা খুবই কঠিন কাজ। কট্টর কমিউনিস্ট পার্টির আজীবন সদস্য থেকেও বিলাতি শিক্ষা ও আধুনিক মনস্কতার কারণে তিনি এদেশে দলকে উদারতন্ত্রের পথে পরিচালিত করেছেন। কখনও কোনও আচরণে একগুঁয়েমির দ্বারা গোঁড়ামির রাজনীতি করেননি। তাই অনেক ক্ষেত্রে রাজ্যের অধিকার রক্ষার লড়াইকে যেমন এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন, তেমনই পুঁজিবাদী, বুর্জোয়া দল কংগ্রেস