দ্য ওয়াল ব্যুরো: সোমবার নির্বাচন কমিশন (Election Commission) দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক ডাকতেই সুর চড়ালেন তৃণমূলের কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। তিনি বললেন, ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন বা এসআইআর (SIR) নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) দিশাহীন অবস্থায় পড়তে চলেছে।

ঘটনা হল, সোমবার ৪টে ১৫ নাগাদ নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে সাংবাদিক বৈঠক ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর, নভেম্বরের শুরুতেই বিশেষ নিবিড় সংশোধন হবে বাংলায়। সব ঠিক থাকলে ১ থেকে ৩ তারিখের মধ্যে যে কোনও দিন থেকে শুরু হয়ে যাবে এসআইআর-এর কাজ।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: হেমন্তের রোদেলা সকাল। লেক রোডের লেক টেরেসের বিখ্যাত রেকর্ডিং স্টুডিওটা আজ যেন ছোট হতে হতে চার দেওয়ালের মধ্যে এসে ঠেকেছে। যে চার দেওয়ালের মধ্যে হাজির হয়েছেন রাজনীতির বিপরীত মতাদর্শের দু'জন। একজন তৃণমূলের (TMC) কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh), অন্যজন বিজেপির মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। দুই ‘দাদা’রই পথ বেঁধে দিয়েছে সিনেমার ডাবিং। রাজনৈতিক ময়দান নয়, এই সাক্ষাৎ সেলুলয়েডের। যদিও যতটুকু জানা গিয়েছে স্টুডিও এক হলেও, ফ্লোর আলাদা। একজন উপরে, একজন নীচে। 

দ্য ওয়াল ব্যুরো: লেক রোড–লেক টেরেসের এক বিখ্যাত রেকর্ডিং স্টুডিওটা আগামীকাল যেন প্রস্তুত হচ্ছে এক অন্য লড়াইয়ের ময়দান হয়ে উঠতে। সিনেমার ডাবিংয়ের স্টুডিওয় নাকি তৈরি হচ্ছে রাজনৈতিক উত্তেজনার মঞ্চ! কেন এই আশঙ্কা? কারণ, বালিগঞ্জের আকাশে ইতিমধ্যেই ঘনিয়ে এসেছে এক অশুভ মেঘ— যেখানে এক ছাদের নিচে মুখোমুখি হতে চলেছেন দুই পুরনো ‘দাদা’— মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) ও কুণাল ঘোষ (Kunal ghosh)।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: নাগরাকাটার (Nagrakata) ঘটনা কেন ঘটল তা বুঝতে হবে বিজেপিকেই (BJP)। ত্রিপুরায় সাংবাদিক বৈঠক করে এই কথাই বলল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ (Shankar Ghosh) এবং সাংসদ খগেন মুর্মুর (Khagen Murmu) ওপর হামলার ঘটনার নিন্দা করেও গেরুয়া শিবিরকে নিশানা করল বাংলার শাসক শিবির। পাশাপাশি, ত্রিপুরায় (Tripura) পার্টি অফিস ভাঙচুরের ঘটনাতেও ক্ষোভ প্রকাশ করল তারা।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: শারদ উৎসবের (Durga Puja) ঢল নেমেছে চারিদিকে। ঠাকুর দেখা, ভিড়, আলো, আড্ডা—সব কিছুর মাঝেই কাঁচরাপাড়ার সিপিএমের বইয়ের স্টলের (CPM's book stall,  Kanchrapara) সামনে হঠাৎ জমল অন্যরকম ভিড়!

 কারণ? এক তরুণীর প্রাণময় নৃত্য (Young girl's dance)। কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যর রানার কবিতার সঙ্গে ছন্দে তাল মিলিয়ে তাঁর উচ্ছ্বাস দেখে থমকে দাঁড়ালেন পথচলতি মানুষজন। মুহূর্তে বুকস্টলের সামনে তৈরি হল ছোট্ট মঞ্চ, দর্শকসারিতে উৎসুক জনতা।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: তিনি জুনিয়র চিকিৎসক (Junior Doctors)। আরজি কর আন্দোলনের (RG Kar Protest) অন্যতম মুখ। কিন্তু কিঞ্জল নন্দের (Kinjal Nanda) আরও একটি পরিচয়ও রয়েছে। তিনি অভিনেতা। দুর্গাপুজোয় (DurgaPuja2025) মুক্তি পাওয়া বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ছবি দেবী চৌধুরানী-তে (Devi Chaudhurani) প্রফুল্লর স্বামী ব্রজেশ্বরের ভূমিকায় দেখা গেছে তাঁকে।

আন্দোলনকারী এবং অভিনেতা সত্তাকে কখনই মেলাতে চাননি কিঞ্জল। তবে তিনি না চাইলেই যে তা হবে না, এমনটাও নয়। 

দ্য ওয়াল ব্যুরো: দুর্গাপুজোর চতুর্থী দিন যেন কাকতালীয়ভাবে হয়ে উঠছে বাংলা রাজনীতিতে জামিন মুক্ত হওয়ার দিন। ২০১৬ সালে এই দিনেই চিটফান্ড কাণ্ডে জামিন পান তৃণমূলের তৎকালীন সাসপেন্ডেড সাংসদ কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। আর ২০২৫-এর চতুর্থীতে একই অভিজ্ঞতার সাক্ষী হলেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) । দুই ভিন্ন দুর্নীতি মামলা—কিন্তু মুক্তির কাগজ হাতে পাওয়া একই দিনে। ফলে এক অদ্ভূত সমাপতনের সাক্ষী থাকল বঙ্গরাজনীতি।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: টলিউডে এবার যেন একেবারে সম্মুখ সমর। যা মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেও ছিল নিছক ইঙ্গিত, তা এখন দাঁড়িয়েছে সরাসরি কটাক্ষে। একপাশে দেবের ‘রঘু ডাকাত’, অন্যপাশে ‘রক্তবীজ-২’। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ গত কয়েক দিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক মন্তব্যে আগুন ঝরাচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, প্রযোজক রাণা সরকারের সঙ্গে সরাসরি সোশ্যাল মিডিয়ায় ধস্তাধস্তি পর্যন্ত হয়েছে তাঁর। ‘রক্তবীজ-২’-এর হয়ে লড়াই করতে গিয়ে কুণাল একের পর এক পোস্ট করেছেন, এমনকি ভিডিও বানিয়ে ছবির রিভিউ পর্যন্ত দিয়েছেন।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিজেপি নেতা তথা অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে নিয়ে আগামী তিন মাস কোনও বিতর্কিত মন্তব্য করতে পারবেন না তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলায় বুধবার কলকাতা হাই কোর্ট এমন নির্দেশ দিয়েছে। বিচারপতি অরিন্দম মুখোপাধ্যায়ের বেঞ্চ জানিয়েছে, ডিসেম্বর পর্যন্ত মিঠুন ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে কোনও মন্তব্য করা যাবে না। ডিসেম্বরে ফের শুনানি হবে এই মামলার।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ২০০৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর। নন্দীগ্রামের সোনাচূড়ায় গুলিতে খুন হন ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির প্রথম সারির নেতা নিশিকান্ত মণ্ডল (Nandigram,  Nishikant Mandal murder)। 

১৬ বছর পরও সেই রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘিরে তর্ক, অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ থামেনি। সোমবার তাঁর স্মৃতিসৌধে মাল্যদান করতে গিয়ে নতুন করে বিতর্ক উসকে দিয়েছেন খেজুরির বিজেপি বিধায়ক শান্তনু প্রামাণিক (Santanu Pramanik)।