দ্য ওয়াল ব্যুরো: বর্তমানে রাজ্য-রাজনীতিতে একটাই আলোচ্য বিষয় - এসআইআর (SIR)। তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) প্রথম থেকেই এর বিরোধিতা করে আসছে। এও দাবি করা হয়েছে যে, এসআইআর হচ্ছে এনআরসি (NRC) করার ঘুরপথ! যদিও এইসব দাবি-অভিযোগকে গুরুত্ব না দিয়েই গত সোমবার বাংলায় এসআইআর ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI)। তারপর থেকেই আরও সক্রিয় শাসক শিবির।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: এসআইআর (SIR) ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক চেহারা নতুন মোড় নিয়েছে - এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষক মহল। বিজেপি নেতা (BJP Leader) তথা রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্যের (Shamik Bhattacharya) বক্তব্যে বুধবার ফের চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

বিজেপি নেতার অভিযোগ, তৃণমূল সরকার মানুষকে ভয় দেখিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া দুর্বল করার চেষ্টা করছে। বিএলও-দের (BLO) মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়ে, নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ধর্মীয় উস্কানি ছড়ানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। তাঁর কথায়, “তৃণমূল (TMC) বিভাজনের রাজনীতি করছে। আমরা সেই পথে হাঁটি না।”

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আগরপাড়ায় ( Agarpara) বছর সাতান্নর প্রৌঢ় প্রদীপ করের (Pradip Kar) ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হওয়ার পর থেকেই তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। দেহের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া সুইসাইড নোটে লেখা— “আমার মৃত্যুর জন্য NRC দায়ী।” এই একটি লাইনেই যেন তোলপাড় রাজ্য। একদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) সরাসরি কেন্দ্র ও নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন, অন্যদিকে বিজেপি (BJP) দাবি তুলেছে— আত্মহত্যার পেছনে NRC নয়, ব্যক্তিগত মানসিক অবসাদই আসল কারণ।

কাজল বসাক, নদিয়া

এবার নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়াল কল্যাণীর বিজেপি বিধায়ক অম্বিকা রায়ের। অভিযোগ আনলেন তাঁরই দলের আরেক বিধায়ক অসীম সরকার। হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীমবাবু প্রকাশ্যেই অম্বিকাবাবুর বিরুদ্ধে দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ জানিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন। এই তুমুল শোরগোল পড়ল জেলা বিজেপির অন্দরে।

দ্য ওয়াল ব্যুরো, কোচবিহার: SIR ঘোষণা হওয়ার পরেই উত্তপ্ত দিনহাটা। বিজেপি নেতার বাড়ির সামনে বোমাবাজির অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার সকালে বিজেপি নেতা অজয় রায় অভিযোগ করেন,উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহর পুত্র সায়ন্তন গুহর নেতৃত্বে কিছু দুষ্কৃতী রাতের অন্ধকারে এসে তাঁর বাড়ির সামনে বোমাবাজি করে। অভিযোগ অস্বীকার করে পুরোটাই পাগলের প্রলাপ বলে মন্তব্য করেছেন সায়ন্তন।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: আসানসোলে ছটপুজোর (Asansol) আবহে চাঞ্চল্য! শহরের বিভিন্ন জায়গায় দেখা গিয়েছে পোস্টার— তাতে লেখা, “লাপাতা সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা কোথায়?” (Laapata TMC MP) এই পোস্টার (Shatrughan Sinha) ঘিরেই নতুন করে জ্বলে উঠেছে তৃণমূল–বিজেপি (TMC BJP) সংঘাত।

তৃণমূলের দাবি, এই পোস্টার বিজেপির রাজনৈতিক কৌশলের অংশ। জেলা তৃণমূল সভাপতি কঞ্চন রায় বলেন, “এই কাজ বিজেপির। রাজনৈতিকভাবে আমাদের মোকাবিলা করতে না পেরে নোংরা রাজনীতি শুরু করেছে তারা।”

সুমন বটব্যাল

রবিবাসরীয় সন্ধেয় হঠাৎ হাওড়ায় হইচই। কারণ, হাওড়া পুরসভার প্রশাসনিক বোর্ডের চেয়ারম্যান পদ থেকে আচমকাই ইস্তফা দেন ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী। পরে রাতে সাংবাদিক বৈঠক করে সুজয়বাবু বলেন, ব্যক্তিগত কারণে তিনি ইস্তফা দিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) নেতৃত্বের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধা ও আস্থা অটুট রয়েছে। 

দ্য ওয়াল ব্যুরো: সোমবার নির্বাচন কমিশন (Election Commission) দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক ডাকতেই সুর চড়ালেন তৃণমূলের কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। তিনি বললেন, ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন বা এসআইআর (SIR) নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) দিশাহীন অবস্থায় পড়তে চলেছে।

ঘটনা হল, সোমবার ৪টে ১৫ নাগাদ নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে সাংবাদিক বৈঠক ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর, নভেম্বরের শুরুতেই বিশেষ নিবিড় সংশোধন হবে বাংলায়। সব ঠিক থাকলে ১ থেকে ৩ তারিখের মধ্যে যে কোনও দিন থেকে শুরু হয়ে যাবে এসআইআর-এর কাজ।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কয়েকদিন আগেই কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee) ও সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumder) মধ্যে চলেছিল কথার লড়াই, চ্যালেঞ্জ আর পাল্টা চ্যালেঞ্জের দাপট। এবার সেই কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় নিশানা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)।

দ্য ওয়াল ব্যুরো: হেমন্তের রোদেলা সকাল। লেক রোডের লেক টেরেসের বিখ্যাত রেকর্ডিং স্টুডিওটা আজ যেন ছোট হতে হতে চার দেওয়ালের মধ্যে এসে ঠেকেছে। যে চার দেওয়ালের মধ্যে হাজির হয়েছেন রাজনীতির বিপরীত মতাদর্শের দু'জন। একজন তৃণমূলের (TMC) কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh), অন্যজন বিজেপির মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। দুই ‘দাদা’রই পথ বেঁধে দিয়েছে সিনেমার ডাবিং। রাজনৈতিক ময়দান নয়, এই সাক্ষাৎ সেলুলয়েডের। যদিও যতটুকু জানা গিয়েছে স্টুডিও এক হলেও, ফ্লোর আলাদা। একজন উপরে, একজন নীচে।