দ্য ওয়াল ব্যুরো: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে পশ্চিমবঙ্গে আরএসএস ডালপালা মেলেছে বলে অভিযোগ করলেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। তিনি বলেন, "মমতা কখনই আরএসেএসের বিরুদ্ধে নয়। সংখ্যা নিয়ে যদি কেন্দ্রের বিজেপি সরকার কখনও সমস্যায় পড়ে, তাহলে মমতাই প্রথম পাশে দাঁড়িয়ে সরকার বাঁচাবে।"
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ফের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করলেন অধীর চৌধুরী। অভিযোগ করলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বাঙালিদের নিয়ে রাজনীতি করছেন। তিনি বলেন, "ভোটের বাজারে বাঙালির জন্য চোখের জল ফেলছেন মুখ্যমন্ত্রী। আর শিক্ষা-স্বাস্থ্য-শিল্পের মতো ক্ষেত্রগুলি অবহেলিত থেকে যাচ্ছে। বাঙালির হাতে কাজ নেই। ভিন রাজ্যে গিয়ে ছোট ছোট কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা। সে সব দিকে কোনও নজর নেই মুখ্যমন্ত্রীর।"
দ্য ওয়াল ব্যুরো: এবার হাওড়ার একটি প্রাথমিক স্কুলের ক্লাসরুম থেকেও তুলে দেওয়া হল ব্যাকবেঞ্চ। আন্দুল মোহিয়াড়ী গ্রামের মহিয়াড়ী রানিবালা কুন্ডু চৌধুরী প্রাথমিক বালিকা বিদ্যালয়েও চালু হল ‘নো ব্যাকবেঞ্চার, জয়ফুল লার্নিং’-এর মডেল। ক্লাসরুমের বেঞ্চগুলিকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে -যে ক্লাসের সব ছাত্রীরাই বেঞ্চে পাশাপাশি বসতে পারছে। ফাস্ট বেঞ্চ বা লাস্ট বেঞ্চ বলে কিছু থাকছে না। শিক্ষক ও শিক্ষিকারা ক্লাসরুমের মাঝখানে দাঁড়িয়ে পড়াচ্ছেন। সকলের কাছেই সহজে পৌঁছে যেতে পারছেন। এই স্কুল থেকে ব্যাকবেঞ্চের ধারণা উঠে যাওয়ায় স্কুলের ছাত্রী ও অভিভাবকরা সকলেই খুশি।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান (Ghatal Master Plan)। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘাটালের মানুষ এই নামটি শুনেই যাচ্ছে কিন্তু তার কোনও বাস্তবায়ন নেই। তাই বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হলে সেখানকার জনজীবনের কোনও পরিবর্তনই হয় না। প্রতি বছরই বর্ষার সময়ে দেখা যায় ঘাটাল ডুবে গেছে। কোথাও হাঁটু বা কোথাও কোমর জলে থাকতে হয় সাধারণ মানুষকে। অন্তত ৩-৪ মাস এইভাবে হয়রানির শিকার হন তাঁরা। এই ইস্যু নিয়ে সেখানকার তৃণমূল সাংসদ দেবকে (TMC MP Dev) কার্যত তুলোধনা করেছেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সেই ঘাটালের পরিস্থিতি নিয়ে ফের একবার মুখ খুললেন দেবও।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: কেউ পশ্চিম মেদিনীপুর, কেউ উলুবেড়িয়া আবার কেউ আসানসোল থেকে এসেছিলেন শহিদ সমাবেশে যোগ দিতে।মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে। অস্বস্তিকর গরমে নাজেহাল হয়ে তাঁদের অনেকেই ফিরে গেলেন সভায় না গিয়েই। কেউ লঞ্চে উঠতে পারেননি। কেউ আবার পায়ে হেঁটে ধর্মতলা পৌঁছতে পারেননি।