দ্য ওয়াল ব্যুরো: উৎসবের মরশুমে ফের বাড়ল সোনার দাম। গত কয়েক মাস ধরে টানা ঊর্ধ্বমুখী দরে চিন্তিত ছিলেন সাধারণ ক্রেতা ও গয়না ব্যবসায়ীরা। তবে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে বাজারে খানিকটা পরিবর্তন দেখা যায়। ভারতে সোনার দামে পতন হয়, যা ক্রেতাদের মুখে ফের হাসি এনে দেয়।
কিন্তু পুজোর মুখে বেড়ে গেল লাফিয়ে। দুর্গাপুজো, দীপাবলি কিংবা আসন্ন বিয়ের মরশুমে এই দাম বাড়ায় কপালে চিন্তার ভাঁজ মধ্যবিত্তের।
স্বামী বিভাত্মানন্দ সম্পাদক, রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন, দিনাজপুর, বাংলাদেশ
অপেক্ষা আর কয়েক দিনের। তারপরেই শ্রেষ্ঠ উৎসবে মেতে উঠবে বাঙালি। দরজায় কড়া নাড়ছে দুর্গাপুজো ২০২৫। শাস্ত্রমতে দেবী দুর্গার বাহন পশুরাজ সিংহ। তবে প্রতিবছর দেবীর আগমন ঘটে চার বিশেষ যানে চড়ে। দেবীর গমনও সেইভাবেই। বিশ্বাস, এর উপরই নির্ভর করে গোটা বছরটা কেমন যাবে সেই হিসাব।
দুর্গাপুজোর সময় দেবী দুর্গার হাতে যে অস্ত্র থাকে, তার পেছনে লুকিয়ে দীর্ঘ বিশ্বাস। পুরাণে উল্লেখ আছে, অসুরবধের জন্য দেবতারা দেবীর হাতে তুলে দিয়েছিলেন নানান অস্ত্র। সেই ঐতিহ্য বহন করে যুগে যুগে দুর্গা প্রতিমার হাতে শোভা পেয়েছে অস্ত্র। পাশাপাশি প্রতিমার সাজে অপরিহার্য চাঁদমালাও। এই শিল্প শুধু পুজোর শোভা নয়, বহু পরিবারে জীবিকারও প্রধান অবলম্বন। কিন্তু বাড়তে থাকা কাঁচামালের দাম আর পর্যাপ্ত আয়ের অভাবে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে এই শিল্পের উজ্জ্বল দিনগুলি।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: দুর্গাপুজো মানেই বাঙালির জীবনে উৎসব, আড্ডা আর ভুরিভোজ। পুজোর পাঁচটা দিন সব ভুলে আনন্দে মাতে বাঙালি। আর সেই আনন্দকে কীভাবে আরও বাড়িয়ে দেওয়া যায়, আনন্দের অংশ হয়ে স্মরণীয় করে রাখা যায় দিনগুলো, সেই কথা মাথায় রেখে বিশেষ পুজো অফার নিয়ে হাজির হয়েছে আইএইচসিএল হোটেল। শুধু হোটেলে থাকার অফার দিচ্ছে সংস্থা এমন নয়, সঙ্গে এই হোটেলের অধীনে থাকা প্রায় সমস্ত রেস্তরাঁয় থাকছে দুর্দান্ত সব ডিল। সঙ্গে পুজো পুজো ভাইব ও তেমনই পরিবেশে কয়েকটা দিন কাটানোর সুযোগ।
দ্য ওয়াল ব্যুরো, হাওড়া: এবার পুজোয় জনসংযোগ বাড়াতে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে থাকবেন অভিষেকের দূতরা। এই দূতদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে হাওড়া জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেসের পক্ষ থেকে নতুন অ্যাপেরও উদ্বোধন হল।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: দুর্গাপূজার প্রাক্কালে উৎসবের আমেজকে আরও রঙিন করতে গড়িয়াহাট হিন্দুস্তান ক্লাব তাদের ২৫তম দুর্গাপূজার থিম সং 'আমার জননী তুমি' প্রকাশ করেছে। গানটি মা দুর্গা এবং বাংলার সবচেয়ে প্রিয় এই উৎসবের প্রতি এক মর্মস্পর্শী শ্রদ্ধাঞ্জলি।
গানটিতে তিন বিখ্যাত শিল্পীর সৃজনশীল মেলবন্ধন ঘটেছে। এর গীতিকার রাজ্যমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, সুরকার লক্ষ্মীছাড়ার কিবোর্ডিস্ট দেবাদিত্য চৌধুরী এবং গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক রাঘব চট্টোপাধ্যায়।
প্রতীতি ঘোষ,ব্যারাকপুর: কথায় বলে মুখ হল মনের আয়না। সেই মনের মধ্যেই সুরাসুর। শুভরও বাস, অশুভরও। এটাই এবার পুজোর থিম ব্যারাকপুরের এভারগ্রিন ক্লাবের। সুকান্ত সরণীর পূর্ব তালবাগান অধিবাসীবৃন্দের এই পুজো এবার ৩৮ তম বর্ষে। তাঁদের পুজোর থিম অন্তর দর্পণ। উদ্যোক্তারা জানালেন, সকলের মধ্যেই দেবী দুর্গার বাস। অন্তরের সেই দুর্গাকে সকলের সামনে নিয়ে আসার জন্য এমন চিন্তাভাবনা। ইতিমধ্যেই আয়না ও বিভিন্ন কাঁচের আকৃতি দিয়ে সেজে উঠেছে এই মণ্ডপ।