সুচিত্রা সেন কোনদিনও কোনও পুজো উদ্বোধনের ফিতে কাটা কী মঞ্চে ওঠা এসব করেননি। তিনি রুপোলি পর্দাতেই সুচিত্রা সেন হয়ে থাকতে চেয়েছেন চিরকাল। তাঁর মনে হত প্রকৃত স্টার হতে গেলে এসবের প্রয়োজন পড়ে না। পর্দার বাইরে নিজের ব্যক্তিগত জীবন কখনও পাবলিক করেননি শ্রীমতী সেন। এসবের অনুরোধ উপরোধ এলে সবাইকে খারিজ করে দিতেন তিনি। কিন্তু একবার বিধান রায়ের ডাকে অনুষ্ঠানের ফিতে কাটতে যান সুচিত্রা সেন। পাঁচের দশকে চলচ্চিত্রের প্রথমা নায়িকা এমন বিরল ঘটনা ঘটিয়েছিলেন। এতটাই বিধান চন্দ্র রায়কে শ্রদ্ধা করতেন মহানায়িকা।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: হাসপাতালে ভর্তি পরিচালক ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত। দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে এই মুহূর্তে চিকিৎসা চলছে তাঁর। কিছুদিন আগেই তাঁর ছবি 'গৃহপ্রবেশ' মুক্তি পেয়েছে। ছবি ভালই চলছে বক্স অফিসে। এরই মধ্যে বিপত্তি।
ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর,পরিচালকের মূত্রনালিতে সংক্রমণ (ইউটিআই) হয়েছে। জ্বরও ছিল। তবে এই মুহূর্তে অবস্থা স্থিতিশীল। আগের থেকে ভাল আছেন পরিচালক।
উত্তমকুমারের গান মানেই ছিল হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠ। পাঁচের দশকের বাংলা ছায়াছবিতে সুপারহিট ছিল উত্তম-হেমন্ত জুটি। এরপরে ষাটের দশকে উত্তমকুমারের লিপে হিট গান দিলেন শ্যামল মিত্র আর মান্না দে। ভূপেন হাজারিকা 'সাগর সঙ্গমে' উত্তমের ঠোঁটে গাইলেও গান হিট হলেও, পর্দায় উত্তমকুমারের লিপে ভূপেন বেমানান ছিলেন। এরপর সাতের দশকে তখন হিন্দি ছবির মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির ভোলবদল হয়ে গিয়েছে। ততদিনে পশ্চিমী সুরের প্রভাব এসে গিয়েছে বলিউডে। সেই নতুন প্রজন্মের সুর নিয়ে এসেছেন যিনি ...তিনি পঞ্চম। শচীন দেব বর্মণের ছেলে আর ডি বর্মণ।
গতকাল ২১ জুন বিশ্ব সঙ্গীত দিবসের দিনেই প্রয়াত হলেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী জয়শ্রী দাশগুপ্ত। মডার্ন হাই স্কুলে বিখ্যাত অভিনেত্রী অপর্ণা সেনের সহপাঠী ছিলেন জয়শ্রী। দু'জনের বন্ধুত্ব ছোট্টবেলা থেকে শেষদিন অবধি অব্যাহত থাকল। সত্যি তাঁরা হাত ধরেছিলেন চিরদিন বন্ধু হয়ে থাকবেন বলেই। রবীন্দ্রনাথের গানে জয়শ্রীর দখল শুরু থেকেই ছিল। প্রাণের বন্ধু রিনার হাত ধরেই জয়শ্রী লাইম লাইটে চলে আসেন ২০০০ সালে। অপর্ণা সেনের 'পারমিতার একদিন' ছবিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'হৃদয় আমার প্রকাশ হল' গানটিকে শুধুমাত্র একটি তানপুরা সহযোগে গেয়ে, জয়শ্রী দাশগ
সত্তর দশকে যৌবন সরসী রূপ নিয়ে রুপোলি পর্দায় আগমন হয় এক নায়িকার, তিনি ‘স্বয়ংসিদ্ধা’ মিঠু মুখার্জী। যার রূপে দেহসৌষ্ঠবে ছিল অটুট যৌন আকর্ষণ আবার দেবী মুখের মিশেল। দীনেন গুপ্তর ছবি ‘মর্জিনা আবদাল্লা’-তে মিশরীয় লাস্যে মর্জিনা করে সারা বাংলায় প্রথম সারির নায়িকাতে চলে আসেন মিঠু। এরপর 'মৌচাক', 'চাঁদের কাছাকাছি', 'হোটেল স্নো ফক্স', 'আশ্রিতা' প্রায় প্রতিটি ছবিতেই তুমুল জনপ্রিয়তা পান মিঠু মুখোপাধ্যায়। কিন্তু বহুকাল লোকচক্ষুর আড়ালে তিনি। কেমন আছেন মিঠু?