সাদা-কালো বলিউড ছবিতে এক প্রথম সারির নাম গুরু দত্ত। নায়ক ও পরিচালক, দুই রূপেই তিনি সাফল্যের শিখরে পৌঁছন। আজ সেই চলচ্চিত্র মহীরুহের শততম জন্মদিন। আজ যখন ভারতীয় চলচ্চিত্র তাঁর শতবর্ষ উদযাপন করছে তখন আমার মতে পাঁচের দশকে চলচ্চিত্র ইতিহাসে শীর্ষবিন্দু তিনিই।
আসল নাম পুষ্পরাগ। কিন্তু সে নাম ইন্ডাস্ট্রিতে এসে বদলে গেল। ডাক নাম টোটা নামেই ফিল্মে অভিষেক হয় তাঁর। আজও তিনি স্থিরযৌবনের প্রতীক। পুরুষের আবেদনে তিনিই শেষ কথা। শরীরচর্চাকে তিনি সাধনার জায়গায় নিয়ে গিয়েছেন। মেদহীন চেহারায় তিনি আজও অসম্ভব আকর্ষণীয়। টোটা রায়চৌধুরীর জন্মদিনে ফিরে দেখা যাক ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবিতে তাঁর অভিনয় সফর।
সুচিত্রা সেন কোনদিনও কোনও পুজো উদ্বোধনের ফিতে কাটা কী মঞ্চে ওঠা এসব করেননি। তিনি রুপোলি পর্দাতেই সুচিত্রা সেন হয়ে থাকতে চেয়েছেন চিরকাল। তাঁর মনে হত প্রকৃত স্টার হতে গেলে এসবের প্রয়োজন পড়ে না। পর্দার বাইরে নিজের ব্যক্তিগত জীবন কখনও পাবলিক করেননি শ্রীমতী সেন। এসবের অনুরোধ উপরোধ এলে সবাইকে খারিজ করে দিতেন তিনি। কিন্তু একবার বিধান রায়ের ডাকে অনুষ্ঠানের ফিতে কাটতে যান সুচিত্রা সেন। পাঁচের দশকে চলচ্চিত্রের প্রথমা নায়িকা এমন বিরল ঘটনা ঘটিয়েছিলেন। এতটাই বিধান চন্দ্র রায়কে শ্রদ্ধা করতেন মহানায়িকা।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: হাসপাতালে ভর্তি পরিচালক ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত। দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে এই মুহূর্তে চিকিৎসা চলছে তাঁর। কিছুদিন আগেই তাঁর ছবি 'গৃহপ্রবেশ' মুক্তি পেয়েছে। ছবি ভালই চলছে বক্স অফিসে। এরই মধ্যে বিপত্তি।
ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর,পরিচালকের মূত্রনালিতে সংক্রমণ (ইউটিআই) হয়েছে। জ্বরও ছিল। তবে এই মুহূর্তে অবস্থা স্থিতিশীল। আগের থেকে ভাল আছেন পরিচালক।
উত্তমকুমারের গান মানেই ছিল হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠ। পাঁচের দশকের বাংলা ছায়াছবিতে সুপারহিট ছিল উত্তম-হেমন্ত জুটি। এরপরে ষাটের দশকে উত্তমকুমারের লিপে হিট গান দিলেন শ্যামল মিত্র আর মান্না দে। ভূপেন হাজারিকা 'সাগর সঙ্গমে' উত্তমের ঠোঁটে গাইলেও গান হিট হলেও, পর্দায় উত্তমকুমারের লিপে ভূপেন বেমানান ছিলেন। এরপর সাতের দশকে তখন হিন্দি ছবির মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির ভোলবদল হয়ে গিয়েছে। ততদিনে পশ্চিমী সুরের প্রভাব এসে গিয়েছে বলিউডে। সেই নতুন প্রজন্মের সুর নিয়ে এসেছেন যিনি ...তিনি পঞ্চম। শচীন দেব বর্মণের ছেলে আর ডি বর্মণ।