দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাজ্যের ওপর থেকে উঠে গিয়েছে ভরসা। তাই এবার কেন্দ্রীয় সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টায় দিল্লির পথে চাকরি হারানো যোগ্য শিক্ষকরা। তিন দিনের ধর্না কর্মসূচি নিয়ে রওনা দিলেন রাজধানীর উদ্দেশ্যে। কলকাতার বিকাশ ভবনে দীর্ঘদিন ধরে অবস্থান বিক্ষোভ চলছে। এসএসসি-র যোগ্য ও অযোগ্যদের তালিকা আলাদা করে প্রকাশ করার দাবিতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করছিলেন শিক্ষকরা। কিন্তু কোনও আশ্বাসে ফল মেলেনি। তাই এবার সরাসরি প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতির দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টায় দিল্লি অভিযানে নেমেছেন তাঁরা।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ফের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করলেন অধীর চৌধুরী। অভিযোগ করলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বাঙালিদের নিয়ে রাজনীতি করছেন। তিনি বলেন, "ভোটের বাজারে বাঙালির জন্য চোখের জল ফেলছেন মুখ্যমন্ত্রী। আর শিক্ষা-স্বাস্থ্য-শিল্পের মতো ক্ষেত্রগুলি অবহেলিত থেকে যাচ্ছে। বাঙালির হাতে কাজ নেই। ভিন রাজ্যে গিয়ে ছোট ছোট কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা। সে সব দিকে কোনও নজর নেই মুখ্যমন্ত্রীর।"
দ্য ওয়াল ব্যুরো: এবার হাওড়ার একটি প্রাথমিক স্কুলের ক্লাসরুম থেকেও তুলে দেওয়া হল ব্যাকবেঞ্চ। আন্দুল মোহিয়াড়ী গ্রামের মহিয়াড়ী রানিবালা কুন্ডু চৌধুরী প্রাথমিক বালিকা বিদ্যালয়েও চালু হল ‘নো ব্যাকবেঞ্চার, জয়ফুল লার্নিং’-এর মডেল। ক্লাসরুমের বেঞ্চগুলিকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে -যে ক্লাসের সব ছাত্রীরাই বেঞ্চে পাশাপাশি বসতে পারছে। ফাস্ট বেঞ্চ বা লাস্ট বেঞ্চ বলে কিছু থাকছে না। শিক্ষক ও শিক্ষিকারা ক্লাসরুমের মাঝখানে দাঁড়িয়ে পড়াচ্ছেন। সকলের কাছেই সহজে পৌঁছে যেতে পারছেন। এই স্কুল থেকে ব্যাকবেঞ্চের ধারণা উঠে যাওয়ায় স্কুলের ছাত্রী ও অভিভাবকরা সকলেই খুশি।
ভারত জুড়ে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী (hunting Bangladeshi infiltrator) খোঁজা শুরু হয়েছে। দফায় দফায় তাদের স্বদেশে ‘পুশ ব্যাক’ (Push Back) অর্থাৎ ঠেলে পাঠানো শুরু করছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (Indian Border security force-BSF)। এই প্রক্রিয়া জোরদার হয়েছে গত এপ্রিলে পহেলগাম হত্যাকাণ্ডের (Pahalgam killing) পর। আগামী বছরের মার্চ-এপ্রিলে অসম ও পশ্চিমবঙ্গে (Assam and West Bengal Assembly election) বিধানসভার ভোট। দুই রাজ্যেই বিজেপি তাদের বহু ব্যবহৃত অনুপ্রবেশ অস্ত্রে ধার দেওয়া শুরু করেছে। অনুপ্রবেশের বিশালতা ও বিপদ নিয়ে লাগাতার
দ্য ওয়াল ব্যুরো: কেউ পশ্চিম মেদিনীপুর, কেউ উলুবেড়িয়া আবার কেউ আসানসোল থেকে এসেছিলেন শহিদ সমাবেশে যোগ দিতে।মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে। অস্বস্তিকর গরমে নাজেহাল হয়ে তাঁদের অনেকেই ফিরে গেলেন সভায় না গিয়েই। কেউ লঞ্চে উঠতে পারেননি। কেউ আবার পায়ে হেঁটে ধর্মতলা পৌঁছতে পারেননি।