দ্য ওয়াল ব্যুরো: রামপুরহাটের নলহাটির এক পাড়ায় এবার দুর্গা প্রতিমা পূজিত হবে এক কিশোর শিল্পীর হাতে তৈরি মণ্ডপে। বয়স মাত্র ১৩, তবুও শিল্পের ছোঁয়ায় তাক লাগিয়েছে অর্পণ প্রামাণিক নামের এক অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।
শৈশবেই স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রতিমা তৈরির দৃশ্য দেখত সে বিস্মিত চোখে। তখনই জন্ম নেয় মাটির মূর্তির প্রতি টান। সেই শখই আজ তাকে দাঁড় করিয়েছে গ্রামবাসীর প্রশংসার আসনে। সিমলান্দি গ্রামের এই কিশোর শিল্পী এখন শেষ টান দিচ্ছে তুলিতে, তার তৈরি তিন ফুটের দুর্গা প্রতিমা বসবে পাড়ার ক্লাবের পুজো মণ্ডপে।
দ্য ওয়াল ব্যুরো:একরাতের বৃষ্টিতেই পুজোর কয়েকদিন আগে ডুবল মহানগরী কলকাতা। কলকাতা জুড়ে রেকর্ড পরিমাণ ১,৪২৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই গোটা শহর সকাল থেকে একেবারে জবুথবু হয়ে বসে গিয়েছিল। অফিস ও নিত্যযাত্রীরা বটেই, সবথেকে বড় মুশকিলে পড়েছে বড় বড় পুজো প্যান্ডেলগুলো। ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রীর উদ্বোধন করা বেশ কয়েকটি পুজো প্যান্ডেল দর্শকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, চলতি পরিস্থিতিতে আবহা
দেবীপক্ষ মানেই শক্তির আরাধনা। আর এখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে নবরাত্রির (Navaratri) পুজো। অনেকের মতেই নবরাত্রি মানে অবাঙালিদের পুজো। কিন্তু বহু বনেদি বাড়ির পুজোতেই মঙ্গল ঘট বসিয়ে নবরাত্রির পুজো শুরু হয়ে যায়। টলিঅভিনেত্রীদের মধ্যে বুলবুলি চৌবে পাঁজা শুরু করে দিয়েছেন নবরাত্রির পুজো। অভিনেত্রীর মতে সমাজ সংসারের সব অশুভকে শুভশক্তিতে রূপান্তর করতে নবরাত্রির পুজো করা উচিত। এই কঠিন পুজো কী ভাবে মেনে চলছেন বুলবুলি? তাই জানালেন দ্য ওয়ালে বুলবুলি চৌবে পাঁজা (Bulbuli Chaubay Panja)।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: পুজোর (Durga Puja) ঢাকে কাঠি পড়তেই মেঘের গর্জন! মহালয়ার সূর্য উঠতেই উৎসবের আমেজে ডুবেছে বাংলা। শহর থেকে মফস্বল—পুজোর বাজারে উপচে পড়ছে ভিড়। তবে আনন্দের মাঝেই চোখ রাঙাচ্ছে নিম্নচাপ।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Alipore Meteorological Department) জানাচ্ছে, পুজোর মুখে দক্ষিণবঙ্গে ফের ঢুকে পড়ছে নিম্নচাপ। আগামী চার দিন বৃষ্টি হতে পারে রাজ্যের একাধিক জেলায় (Heavy Rain)।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: আজ মহালয়া। অর্থাৎ পিতৃপক্ষের অবসান, দেবীপক্ষের সূচনা। সেই উপলক্ষ্যে ভোর থেকেই গঙ্গার ঘাটে ভিড় উপচে পড়েছে। বাবুঘাট, বাগবাজার, শোভাবাজার, নিমতলাসহ শহরের প্রায় সব ঘাটেই আম-বাঙালি উপস্থিত হয়েছেন পূর্বপুরুষের উদ্দেশে তর্পণ দিতে। শুধু কলকাতা নয়, জেলার ঘাটগুলিতেও একই ছবি।
হাওড়ার চাঁদমারি ঘাটে সকালেই ছিল উপচে পড়া ভিড়। তিল, অন্ন আর অঞ্জলি ভরে পূর্বপুরুষের উদ্দেশে তর্পণ করেছেন হাজার হাজার মানুষ। এদিন দিঘা, বীরভূমের তিলপাড়া জলাধার এবং বাঁকুড়ার সতীঘাটেও একইভাবে চলেছে তর্পণ।
সংস্কৃতে দুর্গা শব্দটির অর্থ অজেয়, পবিত্র নারীশক্তির প্রতিনিধিত্ব করেন যিনি। এই নামটি সেই শক্তিময়ীকে বোঝায় যিনি মানুষকে চরম দুঃখ থেকে রক্ষা করতে পারেন। দেবী দুর্গা হলেন শক্তির রূপ, এবং এই ব্রহ্মাণ্ডের মা হিসেবে পরিচিত। তিনি রূপগুলিকে লালন-পালন এবং বিলীন করার শক্তি, তিনি আধ্যাত্মিক দেহে চেতনার কেন্দ্রের সঙ্গে সম্পর্কিত সাতটি পদ্মও প্রজ্জ্বলিত করেন। ভগবান শিবের সহধর্মিণী দেবী দুর্গার দশটি হাত, হাতে অস্ত্রশস্ত্র বহন করেনএবং দেবী সিংহের উপর চড়ে পৃথিবীতে আসেন।তিনি সিংহবাহিনী।